আর্টিকেল লেখার নিয়ম - আর্টিকেল লিখে টাকা ইনকাম করার নিয়ম

আর্টিকেল কিভাবে লিখবেন ,আপনি আপনার ওয়েবসাইট থেকে আর্টিকেল লিখে আয় করবেন কিভাবে বুঝতে পারছেন নাতো। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আর্টিকেল কিভাবে লিখতে হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

আর্টিকেল-লেখার-নিয়ম

লেখালেখি করতে সবারই ভালো লাগে তাই না? আর এই লেখালিখি করে আপনি কিভাবে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং পাঠকদের জ্ঞান বৃদ্ধি করতে পারবেন সেই সম্পর্কে আগে আপনাকে জানতথকদের। চলুন দেরি না করে জানা যাক আর্টিকেল লেখার নিয়ম।

পেজ সূচিপত্রঃ আর্টিকেল লেয়মখার নিগুলো হলো

আর্টিকেল লেখার নিয়ম 

আর্টিকেল লেখার নিয়ম জানা আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা আর্টিকেল লিখে বর্তমানে মানুষ অনেক টাকা উপার্জন করছে। আর্টিকেল লেখার কিছু নিয়ম রয়েছে যা সাধারণত কিছু নির্দিষ্ট মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয় নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফোন দেওয়া হল :

  • প্রসঙ্গ নির্বাচনঃ ভালো আর্টিকেল লেখার জন্য প্রথমে সঠিক বিষয় নির্বাচন জরুরী বিষয়টি পাঠকের জন্য আকর্ষণীয় ও প্রাসঙ্গিক হইতে হবে।
  • স্পষ্ট উদ্দেশ্যঃ নির্ধারণ করে লেখা শুরুতে লেখকের স্পষ্ট ভাবে উদ্দেশ্য নির্ধারণ করতে হবে জানতে চাই এবং পাঠকের কাছে কি প্রভাব ফেলতে পারে পরিষ্কার ধারণা দেওয়া প্রয়োজন।
  • ভাষা শুদ্ধতাঃ আর্টিকেল লেখার সময় অবশ্যই শুদ্ধ সঠিক ভাষা প্রয়োগ করতে হবে যাতে পাঠক ও বুঝতে পারে এবং ধারণা জ্ঞান অর্জন করতে পারে এমন ভাষা ব্যবহার করা উচিত।
  • আকর্ষণীয় শিরোনাম :শিরোনাম হতে হবে সংক্ষিপ্ত;এবং বিষয়বস্তুর সাথে সম্পর্কিত পাঠক খুব আগ্রহী সহকারে আর্টিকেলটি পড়তে চাই।
  • ভূমিকাঃ আর্টিকেল লেখা শুরুতে যে বিষয় সম্পর্কে লিখবেন তার একটু সংক্ষিপ্ত ভূমিকা দিতে হবে পাঠকম মূল আলোচনা শোনার জন্য আগ্রহী হয়ে ওঠে।
  • বিষয়বস্তুঃ বিশ্লেষণ আপনি আর্টিকেল লেখার মূল অংশে বিষয়টির বিস্তারিত আলোচনা এবং বিশ্লেষণ করা কেননা এতে নানা তথ্য ও ধারণ এবং পরিসংখ্যান থাকতে পারে যাতে পাঠক বিষয়টি পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারে।
আর্টিকেল-লিখে-টাকা-ইনকাম-করার-নিয়ম

  • যুক্তি এবং প্রমাণঃ আর্টিকেল লেখার সময় অবশ্যই তথ্য বা মতামত উপস্থাপন করতে হবে এবং তা অবশ্যই যুক্তিসংযুক্ত এবং প্রমাণিত হতে হবে শুধু মতামত দিয়ে আর্টিকেল শেষ করা উচিত নয়।
  • উপসংহারঃ আর্টিকেলে একটি শক্তিশালী উপসংহার থাকতে হবে কোন বিষয়টি সারাংশ আকারে তুলে ধরুন এবং ভাবতে কোন পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করতে পারেন।
  • প্রকাশ্যতা ও নিরপেক্ষতাঃ লেখককে অবশ্যই নিজের মতামত প্রকাশের সময় নিরপেক্ষ থাকতে হবে এবং তার তথ্যের সঠিক নিশ্চিত করতে হবে কেবল ব্যক্তিগত পক্ষ নিতে না গিয়ে সব সময় বিশ্লেষণ করা উচিত।
  • শব্দের ব্যবহার এবং শৈলীঃ আর্টিকেল লেখার সময় ব্যবহার এবং পদে ও শৈল পাঠকের জন্য সহজ হওয়া উচিত।
  • তথ্য যাচাই করাঃ কোন আর্টিকেল লেখা প্রকাশে নাকি আপনাকে তথ্য যাচাই করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা ভুল তথ্যের মাধ্যমে পাঠকের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে।

আর্টিকেল লেখার নিয়মের মাধ্যমে লেখক তার ভাবনা এবং তথ্যকে কার্যকর ভাবে পাঠকের কাছে উপস্থাপন করতে পারে।

প্রথমে কি ওয়ার্ড রিসার্চ করুন

প্রথমে কী ওয়ার্ড রিসার্চ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনার লেখা কে পাঠকের এর সাথে এবং প্রাসঙ্গিক করে তোলে। কেননা কী ওয়ার্ড রিসার্চের মাধ্যমে আপনি জানতে পারেন কোন কিওয়ার্ড গুলি টার্গেট অডিয়েন্স ব্যবহার করছে। এটি SEO সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেন ভালো ফলাফল পেতে এবং কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। কেননা কনটেন্টকে অডিয়েন্সদের কাছে পৌঁছে দিতে সহায়তা করবে। সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করার ফলে র‍্যাঙ্কিং পেতে সাহায্য করবে।


কী ওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য কিছু শক্তিশালী টুলস রয়েছে যেমন গুগল ট্রেন্ডস, গুগল অ্যাডওয়ার্ডস youtube অ্যানালিটিক্স যা আপনাকে বাজারে বর্তমান প্রবণতা সাহায্য করে। এই তথ্যের ভিত্তিতে আপনি আপনার কনটিন বা পণ্যকে ভিত্তিতে আপনি আপনার কনটেন বা পণ্যকে লক্ষ্যভিত্তিক ভাবে তৈরি করতে পারেন। সঠিক কিওয়ার্ড রিসার্চের মাধ্যমে আপনি আপনার অডিয়েন্সদের কাছে পৌঁছাতে পারবেন। এবং তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী কন্টেন উপস্থাপন করতে সক্ষম হবে যা আপনার সফলতা চাবিকাঠি হিসেবে হতে পারে।

প্রথমে প্যারা ফোকাস কি ওয়ার্ড কিভাবে ব্যবহার করবেন 

প্রথমে প্যারা ফোকাস কী-বোর্ড ব্যবহার করা একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল যা আপনার কনটেন্টকে সার্চ ইঞ্জিনে ভালোভাবে র‍্যাঙ্ক করাতে সাহায্য করে। এটি মূলত সেই কিওয়ার যা আপনার পাঠকদের চন্দনের সাথে সম্পর্কিত এবং যা আপনার পুরো কনটেন্টে বিষয়বস্তু স্পষ্টভাবে উপস্থাপন করে। সঠিকভাবে ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার করলে আপনার কনটেন্টের অর্গানিক এবং ট্রাফিক বৃদ্ধি পায় ফলে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়াতে সাহায্য করে।

ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার করার সময় এটি অবশ্যই কনটেন্টের প্রাসঙ্গিক অংশে এবং অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। অতিরিক্ত কিওয়ার্ড স্টাফিং বা অপ্রয়োজনীয় ভাবে কেউ আর ব্যবহার করলে এটি সার্চ ইঞ্জিনিয়ার নীতি বাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তাই সঠিকভাবে নির্বাচন এবং প্রয়োগ করলে আপনার কনটেন্ট এর মান উন্নত হয় এবং এটি লক্ষ্যভিত্তিক পাঠকদের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করে।

আর্টিকেলে LST Keyword ব্যবহার করুন

  • LST( Latent Semantic Indexing) কী ওয়ার্ড এখনো সেই শব্দ যা মূল কি ওয়ার্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত। এবং সার্চ ইঞ্জিন এর সঙ্গে আরো পাঁচ সাহায্য। এই কি টার্গেট কি ওয়ার্ডগুলো পার্শ্ববর্তী ধারণা গুলি বোঝায় কোন কনটেন্টকে আরো প্রাসঙ্গিক ওই বৈচিত্রময় করে তোলে।
  • উদাহরণস্বরপ আপনার মূল কি ওয়ার্ড এমন হয় যে "ডিজিটাল মার্কেটিং "  তাহলে আপনাকে LST কি ওয়ার্ড  ব্যবহার করতে হতে পারে "SEO "'SEM","সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ইত্যাদি" হলো অন্যতম।
  • LST কী ওয়ার্ড ব্যবহার করলে কনটেন্ট আরো বিস্তৃত ও ন্যাচারাল মনে হয়। যা পাঠক এবং সার্চ ইঞ্জিনের উভয়ের জন্য উপকারী। সার্চ ইঞ্জিনকে সাহায্য করে আপনার কন্টেন্টের এর পূর্ণ বিষয়বস্তু বুঝতে যার ফলে আপনার ওয়েবসাইট র‍্যাঙ্কিং বৃদ্ধি পায়। সুতরাং মূল কি ওয়ার্ডের পাশাপাশি LST কিওয়ার সঠিকভাবে ব্যবহার করা SEO জন্য অত্যন্ত কার্যকর।

ছোট ছোট প্যারাগ্রাফ আকারে আর্টিকেল লিখুন

ছোট ছোট প্যারাগ্রাফ আঁকা আর্টিকেল লিখুন যাতে দীর্ঘ লেখা গুলোকে ছোট ছোট প্যারাগ্রাফে ভাগ করে পাঠকদেরকে সহজে আকর্ষণ করতে পারেন। এতে পাঠক আপনার আর্টিকেলটি সহজে পড়তে ও বুঝতে পারবে। প্রতিটি প্যারাগ্রাফে একটি করে প্রধান পয়েন্ট তুলে ধরবেন এবং সেই পয়েন্টটি বিস্তারিত ভাবে ব্যাখ্যা করবেন। এতে করে পাঠক আপনার আর্টিকেলটি ধাপে ধাপে বিষয়টি বুঝতে পারবে। দীর্ঘ লেখা গুলোকে ছোট ছোট প্যারাগ্রাফে ভাগ করলে পাঠকদের জন্য পড়া সহজ, এবং বিষয়টি সহজে বুঝতে পারবে।


উদাহরণস্বরপ আপনার আর্টিকেলের মধ্যে বিষয়বস্তু এমন হতে হবে যে "স্বাস্থ্যভ্যাস" তাহলে আপনি প্রতিটি প্যারাগ্রাফে ছোট ছোট  বিভিন্ন ধরনের "স্বাস্থ্যকর খাদ্য" তাদের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে এবং সেগুলোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত লিখতে পারেন।আপনার আর্টিকেল লেখার সময় আপনাকে ভাবতে হবে যে, পাঠকের সঠিক তথ্য প্রদান করার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনে রাখা অত্যান্ত জরুরি ।

পাঠকদের সঠিক ইনফরমেশন দিন 

  • তথ্য নির্ভরতা : আপনার আর্টিকেল ব্যবহারিত তথ্য এবং সূত্র অবশ্যই নির্ভরযোগ্য হওয়া উচিত কেননা গবেষণামূলক নিবন্ধ, সরকারি সংস্থা, এবং বিশেষজ্ঞদের মতামত সংগ্রহ করুন। 
  • স্পষ্টতা: আর্টিকেল লেখার সময় ভাষা স্পষ্ট ও সহজ সরল এবং প্রচলিত শব্দ বা ব্যাক্য গঠন ব্যবহার করা যাতে পাঠক সহজে বিষয়টি বুঝতে পারে। 
  • প্রাসঙ্গিকতা :আপনার আর্টিকেলের লেখার বিষয়ে সাথে প্রাসঙ্গিক তথ্য প্রদান করুন যাতে পাঠকদের জানার আগ্রহী ও জানার কৌতূহল হয় সে সকল বিষয় অনুযায়ী বিষয়টি নির্বাচন করুন। 
  • পাঠকের প্রতিক্রিয়া : পাঠকের প্রক্রিয়া মতামত ও প্রক্রিয়া গ্রহণ করুন এবং তাদের প্রশ্ন ও মন্তব্যের মাধ্যমে আর্টিকেল উন্নত ঘটানো সম্ভব হয়ে লেখার মান উন্নত হয়।
  • তথ্যবহুল প্রসঙ্গ : বিভিন্ন তথ্য অনুযায়ী একটি কার্যকরী আর্টিকেল লেখার স্পষ্ট তা ও প্রাসঙ্গিকতা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে পাঠকের জন্য তথ্যবহুল ও আকর্ষণীয় লেখা তৈরি করা সম্ভব। আর্টিকেল লেখার সময় অপ্রয়োজনীয় কথা পরিহার করুন।

অপ্রয়োজনীয় কথা পরিহার করুন

আর্টিকেল লেখার সময় অপ্রয়োজনীয় কথা পরিহার করতে হবে। কেননা মূল পয়েন্টে আপনার লেখার উদ্দেশ্য এবং মূল পয়েন্টগুলো স্পষ্ট করুন। এবং একটি ধারণাকে বা তথ্যকে যতটা সম্ভব সংক্ষেপে উপস্থাপনা করুন বাক্যকে এড়িয়ে চলুন। শুধুমাত্র প্রাসঙ্গিক তথ্য ও অন্তর্ভুক্ত করুন যা মূল বিষয়ে সঙ্গে সরাসরি প্রকৃত অপ্রাসঙ্গিক উদাহরণ বা ব্যাখ্যা পরিহার করুন।আর্টিকেল লেখার সময় লেখার ভাষা হতে হবে সহজ সরল প্রবণতা ও মার্জিত ভাষা ব্যবহার করুন, অতিরিক্ত জটিল বা শব্দ ব্যবহার না করে আর্টিকেলে লেখার সময় আপনি সহজ ভাষায় লিখার চেষ্টা করুন।

আর্টিকেলে একটি শক্তিশালী উপসংহার তৈরি করুন, যা মূল পয়েন্টগুলোকে পুনরায় তুলে ধরবেন, কিন্তু নতুন তথ্য যুক্ত করবেন না। উদাহরণস্বরূপ যদি "স্বাস্থ্যেকর খাবার নিয়ে লেখেন তাহলে অপ্রয়োজনীয় ভাবে খাদ্যর ইতিহাস বা সংস্কৃতি না করে স্বাস্থ্য উপকারিতা পুষ্টির গুনাগুন খাদ্যর পরিকল্পনার উপর ফোকাস করুন। এভাবে অপ্রয়োজনীয় বাদ দিয়ে একটি কার্যকরী ও তথ্য তুলে ধরুন।

বিভিন্ন রিসার্চ যুক্ত করুন

আর্টিকেলে বিভিন্ন রিসার্চ যুক্ত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আর্টিকেলটি লিখার সময়ে রিসার্চ যুক্ত করলে পরিপূর্ণতা পাবে যেমন:আর্টিকেল লেখার সময় নির্ভরযোগ্য উৎসব চিহ্নিত করুন, যেমন বিশ্বস্ত গবেষণা পত্রিকা সরকারি সংস্থা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কে তথ্য সংগ্রহ করুন। যেমন:PubMed Google Scholar,Jstor।

  • আর্টিকেলে প্রতিটি রিসার্চ এর মূল উপসংহার ও তাৎপর্য সংক্ষেপে উল্লেখ করুন যাতে পাঠকদের বোঝানোর জন্য রিসার্চের মূল পয়েন্টগুলো পরিষ্কার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 
  • আর্টিকেল লেখার সময় যখন আপনি কোন গবেষণা উল্লেখ করবেন, ঠিক তখন তার সঠিক উদ্ধৃতি দিন। যেমন, লেখক প্রকাশনার তারিখ এবং শিরোনাম তোর বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াই। 
  • আর্টিকেল লেখার সময় আপনি বিভিন্ন গবেষণা করুন এবং গবেষণা থেকে থেকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ আর্টিকেলের মূল বিষয় উপস্থাপন করুন। এটি বিষয়টির গভীরতা বাড়বে এবং পাঠকের মনে জানার জন্য আলোচনা উপস্থাপন করবে। 
  • আর্টিকেল লেখার বস্তু ভেবে আপনি গবেষণার ফলাফল ভিজু্য়াল ফরমেট উপস্থাপনা করুন এবং ইনফোগ্রাফিক্স বা টেবিল ব্যবহার করুন এতে গ্রহণ সহজ করে। 
  • নতুন নতুন গবেষণা ও তথ্য প্রতিনিয়ত প্রকাশিত হয়, সে সম্পর্কে আর্টিকেলের সর্বশেষ ও আপডেট তথ্য যুক্ত করুন। 

আরো পড়ুনঃ অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা

আর্টিকেল লেখার সময় আপনাকে বুঝতে হবে আর্টকেল গ্রহণ যোগ্যতা কতটুকু। যেমন আপনি "স্বাস্থ্যকর খাবার" নিয়ে লিখছেন তবে উল্লেখ করতে পারেন যে একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে ফলমূল এবং সবজির উচ্চতা গ্রহণযোগ্য তার" হৃদ রোগের "ঝুঁকি কমাতে পারে এবং সেই গবেষণা লিংক বা তথ্য উল্লেখ করুন।

হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করুন

হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করা আর্টিকেল কন্টেন্ট রাইটিং ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার আর্টিকেল এর উপর নির্ভর করে মানুষ আপনার আর্টিকেলটি পড়াতে আপনি কী ফোকাস করবেন। কীভাবে হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করলে পাঠকের কাছে আর্কষনীয় হয়ে উঠবে আপনার আর্টিকেল।

হেডিং ট্যাগের ধরন 

  • H1: কনটেন্টের প্রধান শিরোনামে এটি আর্টিকেলে শুধুমাত্র একটি আর্টিকেল থাকা রাখা উচিত।
  • H2:প্রধান বিভাগের শিরোনাম বিভিন্ন সেকশন আলাদা করতে।
  • H3: উপরিভাগে শিরোনাম h2 এর অধীনে আরো বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে করতে সাহায্য করে।

হেডিং ট্যাগ এর ব্যবহার 

  • H1:আর্টিকেলে শিরোনাম হিসেবে ব্যবহার করুন এটি মূল বিষয়বস্তু তুলে ধরবে। উদাহরণ <h1> স্বাস্থ্যকর খাবার গুরুত্ব </h1>
  • H2: মূল পয়েন্টগুলো বা বিভাগগুলোর শিরোনাম হিসেবে ব্যবহার করুন।উদাহরণ :<h2>পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা </h2>
  •  H3: যদি H2 এর অধীনে আরো বিস্তারিত তথ্য থাকে H3 ব্যবহার করুন। উদাহরণ:<h3> ভিটামিনের ভূমিকা </h3>
পাঠকের সুবিধা আর্টকেলে হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করে পাঠকের জন্য বিষয়বস্তু বুঝতে সহজ হয় এবং মূল পয়েন্টগুলো পাঠকদের খুঁজে পেতে সাহায্য করে। 
  • SEO:(সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন)কনটেন্ট লেখার সময় হেডিং ট্যাগ SEO গুরুত্বপূর্ণ সার্চ ইঞ্জিন গুলো মধ্যে h1, h2, h3 ট্যাগগুলো গুরুত্ব দিয়ে দেখে দরকার, এবং সে কী ওয়ার্ড গুলি আগে অন্তর্ভুক্ত করুন। 

উদাহরণস্বর <h1> স্বাস্থ্যকর খাবারের গুরুত্ব</h1> 

  • <h2> পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজনীয়তা</h2> 
  • <p> স্বাস্থ্যকর খাবার আমাদের জন্য অপরিহার্য</p>
  • <h3> ভিটামিনের ভূমিকা</h3> 
  • <p>শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ </p>

এভাবে সঠিক নিয়মে যদি আপনি হেডিং ব্যবহার করেন তাহলে আপনার আর্টিকেলটি অনেক কার্যকরী সুগঠিত হবে এবং পাঠকদের বোঝাতে সাহায্য করবে।

ফিচার ইমেজ ব্যবহার করুন

ফিচার ইমেজ ব্যবহার করা আপনার ব্লগ পোস্টে বা ওয়েবসাইটে পেজের বাড়াতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি মূল কন্টেন্টের প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরে এবং পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।উদাহরণস্বরূপ একটি "স্বাস্থ্য সংক্রান্ত "ব্লগ পোস্ট লেখেন,তবে পোস্টের শিরোনামের সাথে সম্পর্কিত একটি সুস্থ জীবনযাপন বা খাদ্যর ছবি বা ফিচার ইমেজ হিসেবে ব্যবহার করলে এটি আরো আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে এবং পাঠকের ক্লিক করাতে উৎসাহিত করবে।

উদার স্বরূপ যদি আপনার আর্টিকেলের বিষয়বস্তু হলো "স্বাস্থ্যকর খাদ্যভাস" সে সম্পর্কিত ফিচারে ইমেজ বা ছবি হিসাবে একটি স্বাস্থ্যকর খাবারের ছবি ব্যবহার করতে পারেন।

প্রয়োজনীয় ইমেজ ব্যবহার করা

আর্টিকেল লেখার সময় প্রাসঙ্গিক ইমেজ ব্যবহার করা বিষয়বস্তু আকর্ষণীয় এবং পাঠক যোগ্য করে তোলে। পাঠকদের বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করতে দরকারি ইমেজ ব্যবহার করুন। তবে ইমেজ এর মান ও প্রাসঙ্গিকতা বজায় রাখতে হবে। ইমাগের সাথে প্রয়োজনীয় ক্যাপশন যোগ করুন যাতে পাঠক তাৎপর্য বুঝতে পারে।উদাহরণস্বরূপ , যদি আপনার আর্টিকেলের বিষয়বস্তু হলো "স্বাস্থ্যকর খাদ্যভাস" তাহলে আপনি বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যকর খাবারের ছবি এবং তাদের পুষ্টিগুণ সম্পর্কিত তথ্যসহ ইমেজ ব্যবহার করতে পারেন।


আর্টিকেলের মধ্যে ইমেজ ব্যবহার করার সময়ই আপনাকে অবশ্যই এমন একটা ইমেজ তৈরি করতে হবে যার গুণগত মান নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ । ইমেজের জন্য ফাইল সাইট ছোট রাখার জন্য উপযুক্ত ফরমেট ব্যবহার করা উচিত যেমন, JPG বা PNG এগুলো ব্যবহার করুন যাতে আপনার ছবি পাঠক সুন্দরভাবে দেখতে পায় এবং পেজের লোডিং সময় কমে ,তাছাড়া পাশাপাশি প্রতিটি ইমেজ Alt teax  যোগ করুন, এবং ছবি অরিজিনাল ভাবে সেট করুন , এটি আপনার ওয়েবসাইটে যা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন উন্নত করতে দৃষ্টিহীন পাঠকের জন্য সহায়ক।

আর্টিকেল ফরম্যাটিং করা

আর্টিকেল ফর্মেটিং করার সময় শিরোনাম ওগো শিরোনাম এবং পয়েন্ট আকারে বিষয়টি ভাগ করুন। পাঠকদের মনোযোগ ধরে রাখতে ছোট প্যারাগ্রাফ এবং বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করুন টেক্সটকে আরো আকর্ষণীয় করতে প্রাসঙ্গিক ইমেজ গ্রাফ বা চার্ট যুক্ত করুন । এবং শেষে আর্টিকেলটি পূণ্য বিবেচনা করে ভাষাগত ভুল ঠিক করুন।পুরো আর্টিকেলটি সুন্দর ও প্রাসঙ্গিকভাবে ফরম্যাট করুন। হেডিং, সাবহেন্ডিং বোল্ড ও ইতালি ব্যবহার করে লেখাকে আকর্ষণীয় করে তুলুন।
আর্টিকেল-ফরম্যাটিং-করা

এছাড়াও প্রয়োজনীয় মেটা ট্যতা, হাইপারলিং ও তালিকা ব্যবহার করে আরো সুন্দর করে তুলুন। আর্টিকেলটি ফরমেটিং পাঠক সহজেই বিষয়বস্তু পড়তে এবং বুঝতে পারবে।উদাহরণস্বরূপ যদি আর্টিকেলে বিষয়বস্তু হলো স্বাস্থ্যকর খাদ্যভাস তাহলে আপনি হেডেনটি ও সাবেরিনটি ব্যবহার করে প্রতিটি বিভাগের তথ্য আলাদা আলাদা করতে পারেন এবং গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলি বোল্ড করে দিতে পারেন।

মেটা ডিস্ক্রিপশন দিন

মেটা ডিস্ক্রিপশন হলো একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ যা সার্চ ইঞ্জিন ফলাফলে প্রদর্শিত হয়। এটি পাঠকদের আকৃষ্ট করতে ক্লিক থট রেট বাড়াতে সাহায্য করে। একটি আকর্ষণীয় মিটার ডিসক্রিপশন লেখার কিছু নির্দেশনা। 
  • দৈর্ঘ্য : আর্টিকেল লেখার সময় মেটা ডিসক্রিপশনে মধ্যে ১৫০ থেকে ১৬০ অক্ষরের মধ্যে রাখা ভালো বা নিয়ম বলে। 
  • কনটেন্টঃ মুল কী ওয়ার্ড গুলো অন্তর্ভুক্ত করুন, যাতে সার্চ ইঞ্জিন সহজে তা চিনতে পারে। মেটার ডিস্ক্রিপশন আর্টিকেল লিখা হলে পাঠকদের আকৃষ্ট করতে কার্যকর হবে এবং আকর্ষণীয় ভাষা ব্যবহার করে পাঠকদের পড়ার জন্য সহজ কি হবে। 
  • ভাষাঃ কনটেন্ট এর মধ্যে মেটা ডিস্ক্রিপশনে আর্টিকেলের মূল বিষয় উপস্থাপন ভাষা বাস্তবতা ও সঠিক তথ্য এবং উদ্দেশ্য স্পষ্ট করুন। 
  • উদাহরণস্বরূপ ধরি, আর্টিকেলটি স্বাস্থ্যকর খাবার ,নিয়ে মেটা ডিস্ক্রিপশনে "স্বাস্থ্যকর খাবারের গুরুত্ব এবং প্রয়োজনীয়তা জানুন ফল ও সবজির উপকারিতা এবং খাদ্য পরিকল্পনার জন্য এই আর্টিকেলটি পড়ুন।

উপসংহার যুক্তকরণ

আর্টিকেলে শেষে আপনি এমন একটি উপসংহার লিখুন, যার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে তুলে ধরবেন। যাতে করে পাঠকদের জন্য আর্টিকেলটি মূল বিষয়েট পয়েন্টগুলো মনে রাখতে সাহায্য করে। উপসংহার অংশে আপনি আপনার মতামত এবং ভবিষ্য কি করবেন বা কি হবে সে সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দিতে পারেন।আর্টিকেলে উপসংহারটি এমন ভাবে লিখতে উপস্থাপন করতে হবে যাতে পাঠকরা মূল পয়েন্টগুলোই সহজে মনে রাখতে পারে এবং তাদের মধ্যে আর্টিকেলটি সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা এবং জ্ঞান অর্জন করতে পারে।


একটি ভালোভাবে গঠিত আর্টিকেল শুধু পাঠকদের মনোযোগ আকর্ষণ করে না বরং তাদের জন্য তথ্যবহুল এবং শিক্ষামূলক হয়ে থাকে । লেখার সময় পরিষ্কার ভাষা ও আকর্ষণীয় ফর্মেটিং এবং প্রাসঙ্গিক উদাহরণ ব্যবস্থা করলে আর্টিকেলটি আরো কার্যকর হয়ে ওঠে ।সঠিকভাবে উপস্থাপন করা একটি আর্টিকেলের সফল যোগাযোগের জন্য অপরিহার্য।

কপিরাইট এড়িয়ে চলা

কপিরাইট এড়িয়ে চলা মানে হল অন্য কারো কনটেন্টে ব্যবহার না করা। কারো কনটেন্ট দেখে লিখা বা ব্যবহার করা যাবে না, এমনকি কপি রাইটও করা যাবে না। নিজের কন্টেন্ট নিজের নিজস্ব ভাষায় ও নিজস্ব ধারনায় লিখা তৈরি করুন। কপিরাইটেট কনটেন্ট করলে আপনার ওয়েবসাইটের ব্লক হতে পারে এমনকি হতেও পারে বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই নিজস্ব ভাষায় ও ধারণায় লেখা তৈরি করলে নিজের জ্ঞান দক্ষতা বাড়বে ও পাঠকদের আকর্ষণীয় হয়।

কপিরাইট এড়িয়ে না চললে বা কারো কপি করলে প্রাতিষ্ঠানিক ও আইন দিক থেকে আপনাকে কপিরাইট লংঘন করার অপরাধে আপনার আইনি সমস্যা হতে পারে। এবং আপনাকে জরিমানা বা মামলা সমর্থন হতে পারে।উদাহরণস্বরূপ যদি আপনি "স্বাস্থ্যকর খাদ্যভাস "বিষয় লিখছেন তাহলে নিজস্ব অভিজ্ঞতা এবং ধারণার ভিত্তিতে উপস্থাপন করতে পারবেন।

উদাহরণস্বরূপ, যদি এবং কোন ছবি ব্যবহার করেন যা অন্য রাইট সুরক্ষিত তবে সেই ছবি ব্যবহার করা বেআইনি হতে পারে। সব সময় কপিরাইট মুক্ত ছবি নিজের তৈরি কন্টেন্ট ব্যবহার করুন অথবা সঠিক অনুমতি নিয়ে কনটেন্ট ব্যবহার করুন। আপনি পাবলিক ডোমেন বা ক্রিয়েটিভ কমন্স পাওয়া কন্টেন্ট ব্যবহার করতে পারে, যেগুলো কপিরাইট সুরক্ষিত নয়।

বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর সমূহ FAQ

বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম সমূহ সকলের মনে বেশ কয়েকটি প্রশ্ন জাগে ? তাহলে চলুন জেনে নেই সে সকল প্রশ্ন ও উত্তরগুলো -

প্রশ্ন : আর্টিকেল লেখার সময় আপনি কী ওয়ার্ড কিভাবে নির্বাচন করবেন?

উত্তর আর্টিকেল লেখার সময় কিওয়ার্ড নির্বাচন করার সময় প্রথমে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স এবং তাদের অনুসন্ধান প্রবণতা বুঝে নিতে হবে। গুগল ট্রেন্ডস, কি ওয়ার্ড প্লানার এবং অন্যান্য SEO টুলস ব্যবহার করে সে কি ওয়ার্ড খুঁজুন, যা আপনার কনটেন্টের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক এবং বেশি সার্চ হয় এবং পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতার মান যাচাই করুন যাতে আপনি সহজে র‍্যাঙ্ক করাতে পারেন।

প্রশ্ন :আর্টিকেল লেখার জন্য ইমেজ কেন গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর: আর্টিকেল লেখার সময় ইমেজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা ইমেজ থাকার জন্য আর্টিকেলটিকে আকর্ষণীয় করে তোলে এবং বিষয়বস্তু বোঝাতে ও পাঠকদের বুঝতে সাহায্য করে,এবং ভালো মানের ও ইমেজ পাঠকের মনোযোগে আকর্ষণীয় করতে সাহায্য করে।

উপসংহার বা শেষ কথাঃআর্টিকেল লেখার নিয়ম 

আর্টিকেল লেখার নিয়ম সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে পাঠকদের জন্য একটি সঠিক আর্টিকেল লেখার জন্য উপরের নিয়ম গুলো মেনে চলুন। এটি কনটেন্টের মূল পয়েন্টগুলো সংক্ষেপ উপস্থাপন করে এবং একটি স্পষ্ট বার্তা আব্বাহন করতে হবে। পাঠককে কনটেন্টের উদ্দেশ্য এবং প্রভাব সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ে আপনার আর্টিকেল আরো মানসম্মত ও আকর্ষণীয়ভাবে কন্টেন লিখতে হবে যাতে পাঠক আপনার লেখা পড়ে উপকৃত হয়। এবং ওয়েবসাইটের র‍্যাঙ্কিং বাড়াতে সাহায্য করে।নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে আপনি আপনার কনটেন্ট গুলো লিখে পাঠকদের মনে উৎসাহিত করতে পারেন। এতে করে আরো ভালো লেখক হয়ে উঠবেন।

কনটেন্টের সঠিক নিয়ম মেনে চললে আপনার কনটেন্টের লেখা শুধু পাঠকে আকর্ষণীয় করবে না, বরং তাদের জ্ঞান অর্জন ও দক্ষতা বৃদ্ধি করবে। আপনার আর্টিকেলটি যাতে পাঠকের মনে আগ্রহী করে তোলে এবং তাদের মধ্যে একটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলে সেই সকল কনটেন্ট লিখে কাজ করুন। আপনি আপনার জ্ঞানকে প্রসারিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল নিয়ে লেখালেখি করুন, এবং এসব আর্টিকেল লিখে আপনি ঘরে বসে থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন থাকে নিচে কমেন্ট করবেন। আর এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বিনামূল্যে জানতে আমাদের সাথে থাকবেন। ধন্যবাদ, ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টু ডে টিপস ব্লগে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url