মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং

 

বর্তমানে সময়ের সাথে সাথে আমাদের হাতে থাকা স্মার্টফোনটি প্রতিনিয়ত আরো উন্নত হচ্ছে। এর সাথে সাথে আমাদের দৈনিক জীবনের সকল কিছুই এখন স্মার্টফোনের ওপর নির্ভর করছে। যার ফলে প্রতিদিনই আমাদের দিনের অনেকটা সময় কাটছে আমাদের এই স্মার্ট ফোনের সাথে।
মোবাইল-ফোন-দিয়ে-ফ্রিল্যান্সিং
ইন্টারনেটের সুবিধা সম্পন্ন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ঘরে বসে কাজ করে বিশ্বব্যাপী ক্লায়েন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ বিজ্ঞাপন করা সম্ভব। মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং করে বিভিন্ন অনলাইন কাজ করার মাধ্যমে অনেকেই আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। আপনি যদি করতে চান, তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ১০টি ভিন্ন উপায়ে মোবাইল  দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব 

মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং

মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। তাই আমাদের মধ্যে অনেকেই জানতে ইচ্ছুক স্মার্টফোন দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং বা ইনকাম করা সম্ভব। এর উত্তর খুঁজতে আমরা যদি ইউটিউবে মোবাইল দিয়ে ইনকাম লিখে সার্চ করে থাকি, এবং অসংখ্য ভিডিওর সামনে চলে  আসে। এখন মনে মনে প্রশ্ন হচ্ছে এগুলো কি আসলেই সত্যি? হ্যাঁ সত্যি, সত্যিই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। আজকের ব্লগার পোস্টে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। কিভাবে আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে যে সকল ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। 

ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি মুক্ত পেশা। যা আপনি ঘরে বসে থেকে ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং মূলত অনলাইন থেকে আয় করার একটি মাধ্যম। ফ্রিল্যান্সিং  মূলত এমন একটি পেশার যেখানে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এটি সাধারণ চাকরির মতোই,তবে একটু ভিন্নতা রয়েছে,এখানে আপনি আপনার স্বাধীন মত কাজ করতে পারবেন।  ফ্রিল্যান্সিং করা অত্যন্ত আরামদায়ক।

আরো পড়ুন : বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে  ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি?

ফ্রিল্যান্সিং করে তারা নিজের মেধা ও দক্ষ অনুযায়ী কাজ করে লাখ লাখ টাকা আয় করে থাকেন। যা আপনি ঘরে বসে বা যেকোন প্রান্তর থেকে ইনকাম করতে পারবেন। যেমন আমি আমার মোবাইল নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করতে পারছি ঠিক আপনিও আপনার হাতে থাকা স্মার্ট ফোনটি দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করতে পারবেন। কিভাবে করবেন তাহলে সে সম্পর্কে আলোচনা করা যাক। 

মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করবেন

মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করবেন সে সম্পর্কে অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে। এছাড়াও সবার ধারণা ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য ভালো মানের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এর প্রয়োজন। আসলে ব্যাপারটা সে রকম না। অনেক কাজ রয়েছে যে কাজগুলো আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্ট মোবাইল ফোন দিয়ে করতে পারবেন। আমি যেমন পারছি ঠিক আপনিও পারবেন। যদি আপনার ইচ্ছা শক্তি থাকে এবং ধৈর্য থাকে। বর্তমানে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করছেন লক্ষাধিক মানুষ।চলুন এবার তেমনই কিছু কাজ সম্পর্কে জানা যাক যা আপনি মোবাইল ফোন দিয়ে করতে পারবেন। 
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় 
  • আর্টিকেল রাইটিং করে আয় 
  • সিটিএ মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়
  • instagram মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় 
  • কাস্টমার সাপোর্ট কাজ করে আয় 
  • ট্রান্সলেট করে আয় 
  • অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় 
কোন রকম ইভেন্ট ছাড়াই মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ হল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়। যা আপনি আপনার হাতে থাকা ফোন দিয়ে খুব সহজে করতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে আপনার বেশি বা ল্যাপটপের প্রয়োজন নেই। আপনি প্রতিদিন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক, ইউটিউব এই সকল জায়গায় বিনোদন নিতে যে সময় ব্যয় করছেন, সেই সময়টা আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দিয়ে থাকেন,তাহলে আপনি মোবাইল ফোন দিয়ে প্রতিমাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল সেই প্রক্রিয়া যার  মাধ্যমে একজন অ্যাফিলিয়েট অন্য ব্যাক্তির বা কোম্পানি পূর্ণ বিক্রি করে দেয়ার জন্য কমিশন উপার্জন করে। এখানে একটি প্রোডাক্ট কে মার্কেটিং করে এবং তাদের প্রতিটি বিক্রয় থেকে লাভের একটি অংশ উপার্জন করে।যেমন একটি উদাহরণ দিয়ে বুঝায় যেমন todaytips24 একাডেমি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ২০% কমিশন দিয়ে থাকেন অ্যাফিলিয়েট দের প্রমোট করার কোর্সগুলো যখন শিক্ষার্থীরা ক্রয় করেন তখন ২০% কমিশন মার্কেটিং পেয়ে যায় প্রতিটি কোর্সের বিক্রয় মূল্য থেকে।

উদাহরণস্বরুপ,একজন শিক্ষার্থী কোন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা জন্য ৪ হাজার টাকার কিনলে সেই শিক্ষার্থী অ্যাফিলিয়েট পাবেন ৮০০ টাকা। একটি প্রোডাক্ট বিক্রয় করে দিলে প্রতিদিন হাজার টাকার ওপর আয় করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে প্রচুর পরিমানে মার্কেটার  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে  থেকে ১৫ থেকে ৪০ হাজার টাকারও বেশি ইনকাম করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে মোবাইল ফোন দিয়ে। 

আর্টিকেল রাইটিং করে আয় 

আপনার যদি লেখা লেখির প্রতি আগ্রহ থেকে থাকে তাহলে আপনি আর্টিকেল রাইটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। আমরা যেহেতু মোবাইল ফোন দিয়ে চ্যাট করতে পারি তাই আপনি চাইলেও এটি দিয়ে আর্টিকেল রাইটিং সার্ভিসও  দিতে পারবেন। বর্তমান সময়ে  প্রতিনিয়তই ইন্টারনেটের নতুন নতুন ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে এবং একটি ওয়েবসাইট পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজন আর্টিকেল । 

আরো পড়ুন : অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা

যার ফলে আপনার যদি লিখা লিখি করতে ভালো লাগে তবে আপনি চাইলে আর্টিকেল রাইটিং করে অনলাইনে আয় শুরু করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে গুলোতে প্রতিনিয়ত এই আর্টিকেল রাইটিং এর  কাজ বেড়েই চলেছে। আসলে মজার বিষয় হচ্ছে আপনি চাইলে আপনার মোবাইল দিয়ে আর্টিকেল রাইটিং এ কাজ শুরু করতে পারবেন। এখনতো ChatGPT ব্যবহার করে খুব সহজে আর্টিকেল লিখার কাজ করে ফেলা যায়। 

সিপিএ মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় 

সিপিএ মার্কেটিং যার ফুল ফর্ম হল কস্ট পার অ্যাকশন। এটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মতই একটি মার্কেটিং এর মাধ্যম। তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর চেয়ে আয় কিছুটা কম হয়ে থাকে। সিপিএ মার্কেটিং এ অপরদিকে এটি তুলনামূলকভাবে সহজ যার ফলে এটি থেকে আয় করা সহজ। কোন কোম্পানি গুলোতে তাদের নির্দিষ্ট কাস্টমার এ তথ্য জানার জন্য এই ধরনের মার্কেটিং ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
 
তবে সাধারণ কোম্পানিগুলোর কাছে সরাসরি কোন তথ্য থাকে না যার ফলে তারা বিভিন্ন মাধ্যম গুলোতে কাজগুলো দিয়ে থাকে এবং কাজ সম্পন্ন করার মাধ্যমে আপনাকে কমিশন দিবে। আপনি যদি ইনস্টাগ্রামে মার্কেটিং সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের টিপস জেনে থাকেন তাহলে এ মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন । সিপিএ মার্কেটিং এর জন্য ওয়ার্ল্ডে পপুলারে কিছু  রয়েছে 
  • CPA Network 
  • Max bounty 
  • CrakRevenue
  • Advidi
  • Adwork Media

instagram মার্কেটিং থেকে আয় 

instagram এ মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করা খুব সহজ বর্তমানে। ফ্রিল্যান্সিং এর মোবাইল দিয়েই একটিভ ও প্যাসিভ ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য বেস্ট অপশন হচ্ছে ইনস্টাগ্রাম। ইনস্ট্রাগ্রাম মার্কেটিং এর কাজটি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকল কিছু আপনি আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে করতে পারবেন। আপনি যদি ইনস্টাগ্রাম ইতিপূর্বে ব্যবহার করে থাকেন তবে খেয়াল করলে দেখবেন এটি তৈরি করা হয়েছে মোবাইলে ব্যবহার করার জন্যই। যার ফলে এর প্রায় সকল ফিচার মাত্র মোবাইল দিয়ে সুন্দরভাবে ব্যবহার করা যায়। 

তাই আপনি যদি ইনস্টাগ্রামে মার্কেটিং  এর কাজ করতে চান  তাহলে আমি বলবো আপনার জন্য বেস্ট অপশন। আসলে instagram গ্রাম মূলত এটি ফটো এন্ড ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। যেখানে আপনি ইনস্টাগ্রাম  বিভিন্ন  ছবি এবং ছোট ছোট ভিডিও আপলোড করে আপনার ফলোয়ার বাড়াতে সাহায্য করতে পারেন। বর্তমান সময়ে এসে ইনস্টাগ্রামে এত জনপ্রিয় যে, যার ফলে বিভিন্ন কোম্পানি গুলো তাদের বিভিন্ন প্রোডাক্ট প্রমোট প্রচারণা করে চালিয়ে যেতে ইনস্টাগ্রামে ব্যবহার করছে।
ফলে নিত্য প্রতিদিন  instagram এ মার্কেটিং এক্সপার্ট এর চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে। যার instagram একাউন্ট বেশি ফলোয়ার আছে তারা বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করে থাকে। আর তাই আপনি যদি একজন দক্ষতা সম্পূর্ণ  instagram মার্কেটিং হয়ে থাকেন তাহলে আপনি প্রতি মাসে থেকে ২-৬ হাজার ডলার ও বেশি ইনকাম করতে পারবেন। ইনস্টাগ্রামে মার্কেটিং এ কি কি উপায়ে আপনি ইনকাম করতে পারেন তা বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

পণ্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে আয়ঃ

আপনি যদি ইনস্টাগ্রামে কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে থাকেন এবং একাউন্টটি জনপ্রিয় থাকে তবে আপনি ঔ নির্দিষ্ট বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের পণ্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে আয় করতে পারেন। যেমন, পোশাক নিয়ে, কসমেটিক নিয়ে, মোবাইল ফোন নিয়ে, এক্ষেত্রে কোম্পানিগুলোই আপনার সাথে যোগাযোগ করবে এবং সম্ভব হলে ফ্রি স্যাম্পল পাঠিয়ে দিবে এবং আপনি তখন  নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে পণ্যের প্রচার করবে। 

সার্টআউট বিক্রয় করে আয়ঃ

সার্টআউট বিক্রয় করে আয় করতে হলে আপনাকে  ইনস্টাগ্রামে প্রথমে একটি শক্তিশালী প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। এবং নির্দিষ্ট  বিষয়ের উপর ফোকাস দিতে হবে, যেমন নিউজ ফ্যাশন, প্রোডাক্ট, ফুড, ভ্রমণ বা প্রযুক্তি। আপনার প্রোফাইলে ফলোয়ার এর সংখ্যা এবং এঙ্গেজমেন্ট রেট বাড়ানোর জন্য নিয়মিত আর্কষনীয় কন্টেন্ট পোস্ট করুন। 

যখন আপনার একটু ভালো ফলোয়ার বেস থাকবে, তখন ব্যান্ডের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন অথবা শর্টকাট বিট এবং বিভিন্ন সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যান্ডের শার্ট আউট অফার পেতে পারেন। পোষ্টের ব্যান্ড পন্য বা সেবা প্রচার করুন এবং তাদের প্রয়োজনীয় ট্যাগ যুক্ত করে উক্ত অনুযায়ী কন্টেন্ট তৈরি করুন। ইনস্টাগ্রাম সার্টআউটের মাধ্যমে ২০০ থেকে ৫০০ ডলার ইনকাম করতে পারেন যা আপনার ফলোর এর সংখ্যা ও কনটেন্ট এর মানের উপর নির্ভর করে। 

লিড জেনারেশন বিজনেস করে আয় 

আপনি কি কখনো এর আগে লিড জেনারেশন বিজনেসের নাম কথা শুনেছেন? যদি না শুনে থাকেন চিন্তার কোন কারণ নেই আমি বিস্তারিত বলছি। লেট জেনারেশন বিজনেস হল এমন বিজনেস যেখানে নিজের কোন ব্যবসা থাকবে না কানাড টরেন্টোতে কেউ একজন ধোপার কাজে পরিস্কার করতে চাচ্ছে ধোপার  সংক্রান্ত একটি ইনস্টাগ্রাম পেজ আছে সেখানে সে এসে আপনার কাছে জানতে চাইলো আপনি কি ধোপার কাজে পরিষ্কার কোন সার্ভিস আছে? 

এক্ষেত্রে আপনি তাকে বলতে পারেন অথবা এই পেজ থেকে শুরু করতে পারেন আপনি  আপনার জেনারেশন বিজনেস।সাধারন কোন যার কোম্পানি এমন  রেডি কাস্টমার ছাড়তে চাই না। যার ফলে তারা প্রতি কাস্টমারের বিনিময়ে একটি কমিশন দিয়ে থাকে এবং সাধারণ জেনারেশন বিজনেস পরিচালিত হয়। 

কাস্টমার সাপোর্টের কাজ করে আয় 

কাস্টমার সাপোর্টের কাজ করে আয় করা ,মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার আরো একটি সহজ হচ্ছে । অনেক বড় বড় কোম্পানির কিন্তু সাপোর্টের জন্য মানুষের প্রয়োজন হয়। সাপোর্ট এর কাজের মাধ্যমে অনেক ধরনের কাজ রয়েছে, যেমন মোবাইলে কথা বলার জন্য সাপোর্টের লকের দরকার। আবার সোশ্যাল মিডিয়াতে কাস্টমারের সাথে চ্যাট করার জন্য অনেক লোকের প্রয়োজন হয়। আপনি যদি কোন সেক্টরে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাস্টমারের সাপোর্ট লিখে সার্চ দিলে এই ধরনের সকল কাজগুলো পেয়ে যাবেন।

আরো পড়ুন : সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায় 

এখন এই কাস্টমার সাপোর্টের কাজ করতে হলে আপনাকে সুন্দরভাবে গুছিয়ে কথা বলা জানতে হবে। এবং আপনি যে কোম্পানির হয়ে কাজ করবেন সে কোম্পানি এবং তাদের সার্ভিস ও প্রোডাক্ট সম্পর্কে ভালোভাবে লাগবে। যেন কাস্টমাররা যা জিজ্ঞসা করবে সেটার সঠিক উত্তর দিতে পারেন। কাস্টমারকে সুন্দর করে বুঝিয়ে বলতে পারেন। এইজন্য আপনাকে মাসে মোটা অংকের পারিশ্রমিক পেতে পারেন। যা আপনি সহজে মোবাইল ফোন দিয়ে করতে পারেন।

ট্রান্সলেট করে আয় 

ট্রান্সলেট করে আয় করে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়।ট্রান্সলেট নামটা শুনতে হয়তো বুঝতে পারছেন হচ্ছে একটি ভাষা থেকে আরেকটি ভাষার রূপান্তর করা। এই কাজটি বর্তমানে সময়ে প্রতিনিয়তই মার্কেটপ্লেসে বেড়েই চলেছে। এর কারণ হলো এখন youtube এবং অন্যান্য মিডিয়ার জন্য কখন কেউ একটি ভিডিও নির্দিষ্ট ভাষায় তৈরি করে শুধুমাত্র ঔ জানে, এমন মানুষই ভিডিও গুলো দেখে, যার ফলে অনেকেই চাই তারা ভিডিও গুলো নিজের দেশের ভাষায় রূপান্তরিত করতে যার জন্য এই ট্রান্সলেটের কাজের ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে। আপনি যদি চান ট্রান্সলেট করে আয় করবেন  আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে  করতে পারেন। 

অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় 

মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে অনলাইনে ছবি বিক্রয় করা যায় তার কিছু ধাপ আপনারা অনুকরণ করতে পারেন :
  • গুণমান নিশ্চিত করুন : আপনাকে আগে ভালো ক্যামেরার সাহায্যে পরিষ্কার  ও উচ্চমানের ছবি তোলার চেষ্টা করুন।
  • ছবি সংগ্রহ করুন : অনলাইনে আপনি বিভিন্ন বিষয়বস্তু দেখে যেমন, প্রাকৃতিক দৃশ্য, খাবার, পশু পাখির  ধরা ছবি তুলুন।
  • আই স্টোক :এখানে আপনার ছবি আপলোড করে আয় করতে পারেন 
  • ফটোডেস্ক:ফটো বিক্রির জন্য এটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম 
  • ইট ইস আট :ওয়ার্ক ও ফটোগ্রাফি বিক্রয়ের জন্য 
  • অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন: সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিটি প্লাটফর্মে আপনার প্রোফাইল তৈরি করুন এবং প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন।
  • ছবি আপলোড করুন : আপনি সঠিক ক্যাটাগরি ও বিভিন্ন ট্যাগ ব্যবহার করে আপলোড করুন ছবি দেখার পারার সম্ভবনা  বাড়ায়।
  • দাম নির্ধারণ করুন : আপনার ছবি মান অনুযায়ী দাম নির্ধারণ করুন নিজের নাম ঠিক করতে পারবেন।
  • নিয়মিত আপডেট করুন:  আপনি নিত্য নতুন  ছবি আপলোড আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্ম বাড়িয়ে তুলুন।
আসলে মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকামের নানা রকমের ফ্রিল্যান্সিং কাজ রয়েছে। কিন্তু আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে মনে হয়ে হয়েছে মোবাইল ফোন দিয়ে যদি সহজে এবং বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে চান তাহলে ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং সবচেয়ে বেস্ট হবে আপনার জন্য।যা আপনি ঘরে বসে থেকে ইনকাম করতে পারবেন মাসে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এই প্রশ্ন সবার মনে জাগে। আর টাকা ইনকাম করা সবার ইচ্ছা বা কামনা থাকে। কিন্তু কিভাবে করবেন বুঝতে পারছেন নাতো। মোবাইল ফোন দিয়ে টাকা ইনকাম করা অনেক সহজ এখন। বর্তমানে অনলাইনে অনেক কাজ রয়েছে যা মোবাইলে ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করা যায়।

আপনি চাইলে অনলাইনে বিভিন্ন ফ্রী কোর্স দেখে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে শিখে নিতে পারেন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তা অনেকেই জানে না। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার অনেক সহজ উপায় রয়েছে। 

মোবাইল-দিয়ে-ফ্রিল্যান্সিং-করে-কিভাবে-টাকা-ইনকাম-করা-যায়
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে মাইক্রো জবের  ছোট ছোট কাজ করে টাকা ইনকাম করুন।এমন ইউটিউবার রয়েছে ফেসবুক ব্লগার রয়েছে যারা ফেসবুক ও ইউটিউবে মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরি করে আপলোড করে প্রতি মাসে ১ লাখ ও বেশি ইনকাম করছেন। তাই আপনি চাইলে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারেন লাখ লাখ টাকা।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার বিভিন্ন উপায়সমূহ

  • কন্টেন রাইটিং: ব্লগ, আর্টিকেল,বা সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট লিখে আয় করুন।বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ খুঁজে নিতে পারেন।  
  • গ্রাফিক ডিজাইন: আপনি আপনার  মোবাইলে অ্যাপের মাধ্যমে যেমন(Canva বা Adopbe Spark) ব্যবহার করে বিভিন্ন পোস্টার, লোগো বা  সোশ্যাল মিডিয়া পার্টনারদের সাাথে গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজ করুন। 
  • ফটোগ্রাফি: আপনি সঠিক নিয়মে উচ্চমানের ছবি তুলেন এবং রিং সাইটে এবং ফটোশেয়ারিং সাইটে মাধ্যমে (যেমন Shuttershok বা  adobe Stock)   বিক্রিয় করুন।
  • ভিডিও এডিটং : মোবাইলে বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে  ( যেমন: Kinemaster বা  Inshort) ব্যবহার করে সুন্দর করে দক্ষতার দ্বারা ভিডিও এডিটিং করে ক্লাইন্টের জন্য কাজ করুন। 
  • সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট: আপনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ব্যান্ড ও ব্যক্তির সোশ্যাল মিডিয়ার  অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করুন। 
  • অনলাইন সার্ভে: আপনি বিভিন্ন সাইটে করে অনলাইন সার্ভিস পূরণ করেন অনলাইন মাধ্যমে সুযোগ নিন। 
  • ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্ল : Freelancer.com,Upwork,Fiver, এর মত প্লাটফর্মে কাজ খুঁজে কাজ করতে পারেন।
আপনি এই উপায় গুলো অনুকরণ করে মোবাইল  ফোনের মাধ্যমে প্ল্যান্সিং করে প্রতিমাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার এমনকি এক লাখ টাকা ইনকাম করতে পারেন। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সময় কাজের সুবিধা

  • ফ্রিল্যান্সিং আপনি কোথায় শিখবেন এই বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি এবং মোবাইলের ফোনের মাধ্যমে কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায় এই  ধরনের অনেক সুবিধা রয়েছে  যেমনঃ
  • ফ্রিল্যান্সিং পেশা আপনি যখন খুশি যেকোনো দিনে বা রাতের যে কোন সময়ে যে কোন পরিস্থিতি  আপনি কাজ করতে পারেন। 
  • আপনি নিজের প্রয়োজনে যেকোনো সময়ে পছন্দ মত সময় নির্বাচন করে আপনি কাজ করতে পারবেন। 
  • ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য ল্যাপটপ ও কম্পিউটার টানাটানি করার প্রয়োজন নাই। তাই কোথায় গেল মোবাইল দিয়ে সহজে কাজ করতে পারবেন। 
  • মোবাইল দিয়ে আপনি যেকোনো কাজ করার জন্য শুয়ে বসে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ নামিয়ে ছোটখাটো অনেক কাজগুলো ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। 
  • ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ করে জ্ঞান ও দক্ষতার জন্য আপনি আপনার ক্যারিয়ার গড়ে  আর্থিকভাবে সচ্ছল হওয়া সম্ভব। 
  • আপনি যেখানে খুশি যে কোনো জায়গায় বা ভ্রমণে যে কোন প্রান্তে মোবাইল দিয়ে কাজ করতে পারবেন।
  • মোবাইল ফোন  দিয়ে প্রতিমাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায় ফ্রিল্যান্সিং করে এমনকি আপনার কাজের দুঃখ তর উপর নির্ভর করে  এক লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যায়। 

বিভিন্ন ভিডিও এডিটিং, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে ইউটিউবে মোবাইল দিয়ে আপলোড করে কাজ করা যায়। বিভিন্ন অ্যাপস নামিয়ে মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরি করা যায় ছবি এডিটিং করা যায় এবং তাদের ইনকাম করা খুবই সহজ। 

মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করব 

মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করব,আনেকই জানে না। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য প্রথমে আপনি প্রতিষ্ঠিত কোনো ট্রেনারের কাছ থেকে ট্রেনিং নিন।আর যদি ট্রেনিং না নিতে পারেন তাহলে ইউটিউব থেকে ভিডিও গুলা দেখে ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিন। এছাড়াও আপনি অনলাইনে ফ্রি কোর্স দেওয়া থাকে সেগুলো দেখে শিখে নিন। এছাড়াও আপনার যদি কোন পরিচিত ফ্রিল্যান্সার থাকে তাহলে তার সাথে বসে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন।
তাছাড়াও মধ্যে অনেকগুলো সেক্টর রয়েছে আপনি যেকোনো একটি সেক্টর বেছে নিয়ে সেই সম্পর্কে ইউটিউবে ভিডিও দেখে সে সম্পর্কে শিখে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। এভাবে আপনি মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্ভব 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্ভব ,অনেক পাঠকদের মনে এই প্রশ্ন জাগে।অবশ্যই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। আমি যখন প্রথম ফ্রিল্যান্সিং শিখি আমি আমার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে শিখেছি। এবং মাসে ২৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পেরেছি। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে বিভিন্ন edit, ছবি এডিট, ভিডিও এডিট, facebook, টুইটার, ইউটিউব, ট্রান্সলেট, instagram, আর্টিকেল রাইটিং ইত্যাদি সকল সোশ্যাল মিডিয়া গুলো ব্যবহার অনেক কাজ করা খুব সহজে করা যায়। আপনি চাইলে আপনিও মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে।

মোবাইল দিয়ে ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করার নিয়ম

  • একটি নির্দিষ্ট স্কুল বাছাই করুন:মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে প্রথমে একটি নির্দিষ্ট স্কিল শিখুন। সহজ এবং চাহিদা সম্পন্ন স্কিল গুলোর মধ্যে ডাটা এন্ট্রি,কন্টেন্ট রাইটিং,গ্রাফিক্স ডিজাইন অন্যতম। আপনি youtube ভিডিও ফ্রী কোর্সের দেখে মোবাইল দিয়ে এই ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম গুলো শিখতে পারেন
  • ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে প্রোফাইল তৈরি করুন:ফাইবার, অ্যাপওয়ার্ক, বা ফ্রিল্যান্সিং এর মত ফ্রিল্যান্সিং সাইটে একটি আকর্ষণীয় প্রোফাইল তৈরি করুন। এবং মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে প্রোফাইল তৈরি করা সহজ এবং দ্রুত হয়। আপনার স্কিল অনুযায়ী কাজ খুঁজুন এবং ছোট ছোট কাজ নিয়ে নিজের পরিচিতি বাড়ান।
মোবাইল-দিয়ে-ঘরে-বসে-ফ্রিল্যান্সিং-করার-নিয়ম

  • প্রয়োজনীয় অ্যাপস ও টুলস ব্যবহার করুন:কাজের মান বাড়ানোর জন্য মোবাইল অ্যাপস Canva, গুগল ডগস, বা ইনশট ব্যবহার করুন এবং ক্লায়েন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য Zoom app, Skype ব্যবহারে হবে এবং ক্লাইন্টের সাথে যোগাযোগ করে সন্তুষ্ট করা সম্ভব।
  • সময় ব্যবস্থাপনা এবং ধৈর্য ধরে কাজ করুন:ফ্রিল্যান্সিং এর সফল হওয়ার জন্য সময় ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্দিষ্ট রুটিন মেনে কাজ করুন এবং ধৈর্য ধরে ছোট কাছ থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে বড় প্রকল্পের নিয়মিত চর্চা ও আত্মবিশ্বাস থাকলে ফ্রিল্যান্সিং থেকে ভাল আয় করা সম্ভব। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব FAQ প্রশ্ন

প্রশ্ন :মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন কোন কোন নিয়ম মেনে চলা উচিত? 

উত্তর :এ বিষয়ে আমরা উপরে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তাও সংক্ষেপে যদি বলতে হয় নিজের দক্ষতা এবং যে ইচ্ছা তৈর সেই কাজের বিষয়ে প্রথমে প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রোফাইল তৈরি করে করার মাধ্যমে ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ  করে এবং কাজের জ্ঞান দক্ষতা সম্পর্কে এবং কাজের অভিজ্ঞতা প্রস্তাব পাঠানো প্রধান ধাপ ও নিয়ম।
আরো পড়ুন : 
প্রশ্ন: ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে সহজ কাজ কি? 
উত্তর :ফ্রিল্যান্সিং সবচেয়ে সহজ কাজ বলতে আপনার যে বিষয় অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান অর্জন রয়েছে এবং আপনি সে বিষয়ে পারদর্শী এবং কাজটি করে আপনি আনন্দ পান ও আনন্দদায়ক মনে হয় তাহলে আপনি সে ফ্রিল্যান্সিং জগতে সেক্টর বেছে নিবেন। তবে আমার মতে সবচেয়ে সেলাইনসিং জগতে ডিজিটাল মার্কেটিং হল গুরুত্বপূর্ণ এবং এর চাহিদা বেশি।

প্রশ্ন :ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করে  মাসে কত টাকা আয় করা যায়? 
উত্তর : আপনি কোন সেক্টরে কাজ করছেন তার ওপর নির্ভর করে আপনি উপার্জন করতে পারবেন। কাজের প্রতি আপনার দক্ষতা কেমন তার থেকে আয় ইনকাম নির্ভার করবে। যেমন ফ্রিল্যান্সিং মাসে  ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা উপার্জন করা যায়। আপনার কাজের দক্ষতা ও জ্ঞানের উপর নির্ভর করে আপনার ফ্রিল্যান্সিংয়ে আয় করা যায়। 

প্রশ্ন: অনেকের মনে প্রশ্ন মোবাইল ফোন দিয়ে একজন ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে কাজ করতে পারব? 
উত্তর :হ্যাঁ! আপনার ফোনের সঠিক টুলস এবং বিভিন্অ্যাপ এর মাধ্যমে আপনার মোবাইল ফোনের ফোনের ডিভাইস থেকে সম্পূর্ণরূপে ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের ক্যারিয়ার পরিচালনা করতে পারবেন। 

উপসংহারঃ মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং 

মোবাইল ফোন দিয়ে আপনার যদি সত্যি ইনকাম করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে কাজ করতে পারেন। আপনি চাইলে ফেসবুক পেজ খুলে,ইউটিউব, ইনস্টাগ্রামে , নিজের তৈরি আপলোড করে ইনকাম করতে পারেন। তাছাড়াও আপনি বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারবে কারণ এখন মোবাইল দিয়ে সব ধরনের ভিডিও এডিটিং এর কাজ করা যায় জন্য থাকতে হবে ইচ্ছা এবং সময় নিয়ে কাজ করার সংকল্প থাকে, তাহলে প্রতিদিন  নতুন নতুন শিখার আগ্রহ নিয়ে  কাজ করে এগিয়ে যান।

আপনার যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার কোন উপকার পেয়ে থাকেন এবং আপনার পড়তে ভালো লাগে তাহলে আমাদের আরো নতুন নতুন আর্টিকেল রয়েছে যা আপনার দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে কাজে লাগবে। এবং আমাদের নতুন নতুন আর্টিকেল আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • মুক্তি
    মুক্তি ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ এ ৩:০৩ PM

    অনেক সুন্দর কথা

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টু ডে টিপস ব্লগে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url