অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা
অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা করতে চাইছেন। কিন্তু কিভাবে করবেন বুঝতে পারছেন নাতো? তাহলে আজকের আপনার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা করা অনেকের স্বপ্ন। অল্প পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করতে চাইলে এমন কিছু বেছে নিন যেটা লোকাল মার্কেটে চাহিদা ব্যপক । সেসব মার্কেটিং নিয়ে কাজ করে এবং আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা শুরু করুন। চলুন আার দেরি না করে বিস্তারিত জানা যাক।
পেজ সূচিপএঃ অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা
- অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসার ধারণা
- অল্প পুঁজিতে কিভাবে লাভজনক ব্যবসা শুরু করবেন
- অল্প পুঁজিতে ফাস্টফুড ব্যবসা শুরু করা
- অল্প পুঁজিতে অনলাইন ব্যবসা
- অল্প পুঁজিতে ঘরে বসে ব্যবসার আইডিয়া
- অল্প পুঁজিতে হস্তশিল্প কুটির শিল্প ব্যবসা শুরু
- অল্প পুঁজিতে গ্রামে ব্যবসা করা
- অল্প পুঁজিতে ফ্রিল্যান্সিং ও রিমোট কাজ করা
- অল্প পুঁজিতে বিনিয়োগ ও ফান্ডিং ব্যবসা করা
- অল্প পুঁজিতে ব্লগিং ও ইউটিউবিং এর মাধ্যমে ব্যবসা করা
- অল্প পুঁজিতে ব্যবসা পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা
- উপসংহার
অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসার ধারণা
অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা করা অনেকেরই স্বপ্ন। কিন্তু স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রচুর ধৈর্য দক্ষতা থাকার প্রয়োজন। অল্প পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করা বেশ সহজ সঠিক পরিকল্পনা করলে সফল হতে পারেন।
ব্যবসা বাছের কৌশল
ব্যবসা বাছাই করা খুব গুরুত্বপূর্ণ আপনি সহজ এবং সঠিক ব্যবসা বাজারে গবেষণা করুন কোন ব্যবসা চাহিদা বেশি। আপনার যোগ্যতা ও দক্ষতা মূল্যায়নী দক্ষতা বুঝতে হবে এবং লাভজনকতা বেশি এমন ব্যবসা যাচাই করুন। এখানে কিছু ব্যবসার ধারণা আছে যা কম পুজিতে শুরু করা যায়। যেমন
- কাপড়ের ব্যবসা
- অনলাইনের ব্যবসা
- ই কমার্স ব্যবসা
- কফি শপ
- ফাস্টফুড কর্নার
- ষ্টেশনারির দোকান
- খেলনার দোকান
- ফ্যাশন হাউজ
- ফটোগ্রাফির ব্যবসা
- মোবাইল রিপেয়ারিং
- ফুলের দোকান
- অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট বানিয়ে ব্যবসা
- ফ্রিল্যান্সিং
- ঘরের তৈরি পণ্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
- ড্রপ শিপিং
- পরামর্শ বা কোচিং সেন্টার
- বুটিক ও হস্তশিল্প
- অনলাইন রিসেলিং
- প্রিন্ট অন ডিমান্ড পণ্য
- হোমমেড ফুড বিজনেস
- অনলাইন টিউশনি
এভাবে আপনি অল্প পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। এ ব্যবসা গুলোরতে প্রাথমিক বিনিয়োগ কম এবং লাভের সম্ভাবনা বেশি। সঠিক পরিকল্পনা এবং পরিচালনার মাধ্যমে আপনি এই ব্যবসা গুলো থেকে উল্লেখযোগ্য লাভ অর্জন করতে পারবেন ।
অল্প পুঁজিতে কিভাবে লাভজনক ব্যবসা শুরু করবেন
প্রথমে কিভাবে শুরু করবেন তার কিছু ধার দেওয়া হল :
- ব্যবসার পরিকল্পনা তৈরি করুন।পরিকল্পনা ছাড়া শুরু করবেন না।
- পুজির উৎস ঠিক করুন। কোথা থেকে পুঁজি আসবে তার নিশ্চিত করুন।
- বাজার বিশ্লেষণ করুন, চাহিদা বুঝে পণ্য বা সেবার ঠিক করুন।
- লাইসেন্স অনুমতি সংগ্রহ করুন, আইনি বিষয়গুলো মেনে চলুন।
এভাবে আপনি সঠিক পরিকল্পনা প্রচেষ্টা আপনাকে সফলতা এনে দেবে।
প্রথমে স্বল্প পুঁজিতে ব্যবসার শুরুর প্রস্তুতি বিষয়ে আপনার পরিকল্পনা গুলোকে সহজ করে দিতে কিছু বিষয় নিয়ে বলবো।
- যথেষ্ট মাঠ পর্যায়ে সম্ভবত যাচাই করুন
- লাভের সম্ভাবনা আছে এমন ব্যবসা বাছাই করুন
- ব্যবসায়িক ব্যাংক হিসাব খুলুন
- অনলাইন অনলাইন মার্কেটিং নিয়ে জ্ঞান বাড়ান
- গ্রামে এবং শহরে কোন ব্যবসা ব্যাপক চাহিদা সেই বিষয় নির্ণয় করুন
- ঘরের পণ্য তৈরি জিনিস বিক্রয় করুন
সঠিক ব্যবসার আইডিয়া বেছে নিন
- অনলাইন ব্যবসা : ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন রাইটিং, ওয়েবসাইট ডিজাইন, ই -কমার্সের মত অনলাইন ব্যবসা গুলোতে খুব পুঁজি দিয়ে শুরু করা যায়।
- হোমমেড পণ্য : বিভিন্ন হোমমেড খাদ্য পণ্য যেমন আচার, কেক, মিষ্টি, সাবান, মোমবাতি,কসমেটিক, পোশাক, ইত্যাদি জিনিস তৈরি করে বিক্রয় করতে পারেন।
- লক্ষ্য গ্রাহক নির্ধারণ করুন : আপনার পণ্য কারা কিনবে এবং তাদেরকে কিভাবে আপনি সেবা দিতে পারেন তা আগে ভাবুন। এতে গ্রাহক আকৃষ্ট করা খুব সহজ হবে।
- ছোট পরিসরে শুরু করুন : ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রথমে ছোট পরিসরে শুরু করতে পারেন। এতে করে আপনার ধারণা হবে ক্রেতাদের কোন জিনিসের চাহিদা বেশি।যে বিষয়ে উপর ফোকাস দিয়ে আপনাকে ব্যবসা শুরু করতে হবে।এতে করে আপনার ব্যবসা লাভজনক হতে পারে ।
- বিনিয়োগের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করুন : অপ্রয়োজনীয় খরচ এড়িয়ে চলুন কিভাবে ই কমার্স বা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোতে নিজে মার্কেটিং করতে পারেন। এতে আপনার খরচ কম হবে এবং নিজের প্রোডাক্ট নিজের বিক্রি করতে পারবেন।
- ডিজিটাল মার্কেটিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করুন : facebook, instagram বা ইউটিউব এর মাধ্যমে সহজে আপনি আপনার পণ্য প্রচার করতে পারেন, এতে করে আপনি আপনার প্রোডাক্ট ক্রেতাদের মাঝে ফেল করে নিজের ব্যবসা বাড়াতে পারেন। এছাড়া নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।
গ্রাহক ফিডব্যাক নিন এবং পণ্যের মান উন্নত করুন :গ্রাহকদের প্রতিক্রিয়া নিয়ে আপনার পণ্যের মান উন্নত করার চেষ্টা করুন এতে করে আপনার ব্যবসা সফলতা বাড়বে। এবং ক্রেতারা তারা আপনার কাছ থেকে অন্য গ্রহন কিনতে আগ্রহী হবে।
কিছু সম্ভাব্য ব্যবসার আইডিয়া
- হোমমেড ফুড ডেলিভারি
- হাতের তৈরি পণ্য
- ফলের জুস
- ইলেকট্রনিক আইটেম কেনাবেচা
- কসমেটিক ব্যবসা
- অনলাইন এডুকেশন
- ট্রাভেল এজেন্সি
- বুটিক
- ফার্মেসি ব্যবসা
- মোবাইল রিচার্জ /ফ্লেক্সিলোড ব্যবসা
- পারফিউমের ব্যবসা
- মাছ-মাংসের শুটকির ব্যবসা
- মধুর তেল ও স্টেশনারি আইটেম বিক্রি
- অর্গানিক ফলমূল
- পোশাক আইটেম
- খেলাম আইটেম
- ইসলামিক আইটেম বই ইত্যাদি
- ডিজিটাল প্রিন্টিং বিজনেস
অল্প পুঁজিতে ফাস্টফুড ব্যবসা শুরু করা
অল্প পুঁজিতে ফাস্টফুড ব্যবসা শুরু করা উত্তেজনাপূর্ণ উদ্বেগ হতে পারে বিশেষ করে যদি আপনার খাদ্য এবং উদ্যোক্তার প্রতি আগ্রহ থাকে। এই নির্দেশিকা আমি বেশ কয়েকটি ব্যবসায়ীক ধারণা যেগুলোর জন্য অল্প পুজিতে অনেক লাভজনক ব্যবসা দাঁড় করাতে পারবেন। আপনি যদি ব্যবসা ক্ষতি করতে না চান, ব্যবসা শুরু করে কিছু দিনের মধ্যে পুঁজি হারাতে না চান, তবে ফাস্টফুড বিজনেস আইডি বেছে নেওয়া আপনার জন্য বুদ্ধিমানের কাজ। চলুন জেনে নেয়া যাক ফাস্টফুড বিজনেসের আইডিয়া
ফাস্টফুড শপ : তরুণ প্রজন্মের কাছে ফাস্টফুড খুবই জনপ্রিয় খাবার। এই জনপ্রিয় তাকে কাজে লাগিয়ে অনেকেই ফাস্টফুডের ব্যবসা খুলেছেন এবং সফলতা অর্জন করেছেন। যদিও আমাদের চারপাশে ইটের মধ্যে অনেকে ফাস্টফুডের দোকান রয়েছে। তবে ভয়ের কোন কারণ নেই। কেননা খাবারের মান এর উপর নির্ভর করবে যে আপনার খাবারে কতো গুণগত ও টেস্ট রয়েছে।
যদি ভালো কোন লোকেশন বা ফাস্টফুটে দোকান দিতে পারেন তবে অবশ্যই ভালো ব্যবসা করতে পারবেন। এবং খাবারের মান হওয়া লাগবে ভালো। পরিষ্কার এবং টেস্টি যুক্ত খাবার যা মুখ রুচি করে। ফাস্টফুড অত্যন্ত লাভজনক একটি ব্যবসা হওয়ায় বর্তমানে অনেক উদ্যোক্তাগণ এর পেছনে বিনিয়োগ করছে। টিনেজাররা ফাস্টফুড মূল গ্রাহক হলো সব ধরনের মানুষই কম বেশি এই ধরনের খাবার খেয়ে থাকেন।
অল্প পুজিতে ফাস্টফুড ব্যবসা শুরু করতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মেনে চলার দরকার,
যাতে বিনিয়োগ কম হয় এবং দ্রুত গ্রাহককে আকৃষ্ট করা যায়। ফাস্টফুড ব্যবসা
মূলত হালকা খাবারএবং দ্রুত সার্ভিসের উপর নির্ভর করে, তাই সমাজে এবং কম খরচে কম
এটি শুরু করা যায়। নিচে কয়েকটি ধাপ দেওয়া হল
ব্যবসার স্থান ও ধারণ করুন :
- উপযুক্ত স্থান: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস এলাকায় বা ব্যস্ত বাজারে পাশে ছোট্ট একটি দোকান বা অস্থায়ী স্টল দিয়ে শুরু করতে পারেন।
- ফুড কার্ট: আপনি যদি আরো অল্প পুজিতে শুরু করতে চান, তবে ফুড কার্ট স্টল ব্যবহার করতে পারেন। এটি খুব সহজে সরানো যায় এবং অল্প সময় অল্প খরচে স্থাপন করা যায়।
- জনপ্রিয় খাবার : বর্তমানে তরুণ প্রজন্মেরা জনপ্রিয় খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। আর এই জনপ্রিয় খাবার কে কেন্দ্র করে আপনি বার্গার, চিকেন ফ্রাই, পাস্তা, পিজা, রোল, চপ, ভাজাপোড়া, ইত্যাদি খাবার খুব জনপ্রিয় হিসেবে বর্তমানে চলছে। এইজন্য এইসব জনপ্রিয় খাবার তৈরি করে প্রচুর লাভজনক ব্যবসা করছে খুচরা ব্যবসায়ীরা। খাবার গুলো ব্যাপক পরিমাণে লাভ হয়।
- কাঁচামাল এবং সরঞ্জাম : কাঁচামাল এবং সরঞ্জাম সংগ্রহ ফাস্টফুড তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম যেমন ড্রিল মেশিন, ফ্রাইং প্যান তাওয়া, চপিং, বোর্ড ইত্যাদি কিনুন। কাঁচামাল যেমন মাংস মসলা সবজি ব্লেড চিজ তেল আলু, ফিশ ইত্যাদি স্থানীয় বাজার থেকে কিনতে পারেন প্রথমে ছোট পরিসরে কিনুন যাতে কম খরচ হয়।
- স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও মান বজায় রাখুন : পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করুন এবং স্বাস্থ্যকর উপায়ে ফাস্টফুড তৈরি করুন। এতে ক্রেতারা আস্থা ভাবে এবং পুনরায় আসবে। খাবারের গুণগত মান বজায় রাখার জন্য তাজা খাবার ব্যবহার করুন।
- সোশ্যাল মিডিয়া প্রচারণা : সোশ্যাল মিডিয়া যেমন facebook instagram youtube tiktok ইত্যাদির মাধ্যমে ফাস্টফুড ব্যবসার প্রচারণা করুন। ফটো পোস্ট করুন ছোটখাটো অফার দিয়ে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করুন। লিফলেট বা পোস্টার ছাপিয়ে আশেপাশের এলাকায় বিলি করতে পারেন। এইসব বিতরণ করার ফলে আপনার ক্রেতাদের খাদ্যের চাহিদা বাড়বে এবং মানসম্মত ভালো হলে ক্রেতারা আপনার কাছে আগ্রহী হয়ে বান্ধবদেরকে নিয়ে আপনার দোকানে আসবে।
- হোম ডেলিভারি বা অনলাইন অর্ডার অপশন : বর্তমান জেনারেশনে যেকোনো খাবার এখন হোম ডেলিভারি বা অনলাইন অর্ডার ঘরে পৌঁছে যাচ্ছে। এতে করে ফাস্টফুড চাহিদা বাড়ছে এবং হোম ডেলিভারি টাকাও পেয়ে যাচ্ছেন। ছোটখাটো ফাস্টফুড ডেলিভারি সেবা দিতে পারেন এবং ডেলিভারি অ্যাপের সাথে যুক্ত হতে পারেন এতে বিক্রির পরিমাণ বেড়ে যাবে এবং লাভজনক উন্নত হবে।
প্রাথমিক বাজেটের ধারণা
- দোকান বা স্টল সেটআপ : ৫০০০-১০,০০০ টাকা
- সরঞ্জাম এবং কাঁচামাল : ১০,০০০- ১৫,০০০ টাকা
- অনলাইন মার্কেটিং এবং প্রচারণা : ২,০০০- ৩,০০০ টাকা
কম খরচে স্বাস্থ্যকর খাবার সার্ভিস দিলে ফাস্টফুডের ব্যবসা লাভজনক হতে পারে। অল্প পুজিতে এ ব্যবসায় প্রচুর লাভজনক।
অল্প পুঁজিতে অনলাইন ব্যবসা
অল্প পুঁজিতে অনলাইন ব্যবসায় অনেক লাভজনক। অনলাইন ব্যবসার সুযোগ আজকাল অনেক বেশি। কম খরচে এবং সহজ উপায়ে অনলাইনে ব্যবসা শুরু করা যায়।ই-কমার্স-প্ল্যাটফর্ম
ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আপনি পণ্য বিক্রি করতে পারেন অনলাইন স্টার তৈরি করা এখন খুব সহজ বিভিন্ন ই কমার্স সাইট ব্যবহার করতে পারেন:- শপিফাই
- ওয়ার্ডপ্রেস
- বিগকমার্স
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে অল্প পুজিতে ব্যবসা শুরু করে ব্যাপক পরিমাণে ইনকাম করা যায়। বর্তমানে এখন সকল প্রোডাক্ট এমন জনগণের চাহিদার উপর নির্ভর করে সোশ্যাল মিডিয়াম মার্কেটিং করে সেল করছে। এই ব্যবসার অনেক লাভজনক হয়ে থাকে। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার প্রিন্টারেস্ট, টিকটিক ব্যবহার করে অল্প পুঁজিতে অনলাইন ব্যবসা প্রচার করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর কিছু সুবিধা নিচে দেওয়া হল
- কম খরচে বিজ্ঞাপন
- বিপুল শ্রোতা
- সহস ফিডব্যাক
ব্লগিং বা ইউটিউব
আপনি ব্লগ বা youtube এ নির্দিষ্ট বিষয়বস্তু নিয়ে কাজ করতে পারেন। ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা পেলে বিজ্ঞাপন এবং স্পনসরশীপ থেকে আয় করতে পারেন। এছাড়া একটি ডোইমেন বা হোস্টিং কিনতে পারেন ,আর মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যেতে পারে ভিডিও বানিয়ে আপলোড করে টাকা উপার্জন করতে পারে। আজকের দিনে অল্প পুজিতে শুরু করার পদ্ধতি হচ্ছে ব্লগিং এবং ইউটিউব। ব্লগিং ও ইউটিউবে এমনক একটি মাধ্যম যেখানে অল্প বিনিয়োগে ভালো আয় করা যায়।
কনটেন তৈরি কৌশল: সকল ব্লগিং ও ইউটিউব এর জন্য কনটেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মত পোস্ট করা নিয়মিত নতুন কনডেন আপলোড করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের বিষয় নিয়ে কাজ করতে হবে। উচ্চ পানির কনটেন্ট তৈরি করুন।
আয় করার উপায় : ব্লগিং ও ইউটিউব থেকে আয় করা বিভিন্ন উপায়ে
রয়েছে যেমন গুগল এডসেন্স, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ফ্রিল্যান্সিং ও
রিমোট এর কাজ ইত্যাদি দিয়ে আপনি অনলাইন থেকে লাভজনক ব্যবসা করতে
পারবেন।
অল্প পুঁজিতে ঘরে বসে ব্যবসার আইডিয়া
অনলাইন পোশাকের ব্যবসা :বাংলাদেশে অনলাইন পোশাক ব্যবসা অনেক জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম যেমন facebook, instagram, youtube, twitter ব্যবহার করে সহজে এই ব্যবসা শুরু করা যায় বিভিন্ন ট্রেন্ডিং পোশাক গ্রহণ করে আপনার পেজে করতে পারেন। পোশাক ব্যবসা এমন একটি ব্যবসা যা অল্প পুজি দিয়ে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। বর্তমান বাজারে পোশাক ব্যবসা করে আপনি ঘরে বসে থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং
কসমেটিক ব্যবসা : নারীরা সাস্তে অনেক পছন্দ করে এছাড়াও নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য আমরা অনেকেই কসমেটিক ব্যবহার করে থাকি। ঘরে বসেই নারীরা মালা, হাতে, চুড়ি,কানের দুল ব্যাগ ইত্যাদি প্রয়োজনীয় জিনিস ঘরে বসে ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম টুইটার ও ইউটিউবের সামাজিক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে আপনি এগুলো সেল করলে ভালো মানে ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনার কাছে ভালো প্রোডাক্ট থাকলে এবং বিভিন্ন পেজ এ সেল করলে আপনি ঘরে বসে ইনকাম করতে পারছেন ।
কাস্টমাইজড গিফট সামগ্রী : কাস্টমাইজড টি-শার্ট কুশন কভার ঘড়ীর মত গিফট আইটেম তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন এই ব্যবসার জন্য কিছু প্রিন্টিং মেশিন বা কাঁচামাল প্রয়োজন হতে পারে। যেকোনো পণ্য বিক্রি করার সঙ্গে কোন গিফট উপহার দিলে তা আপনার ব্যবসার প্রচার প্রচারের জন্য কাজ করে যা আপনি ঘরে বসে থেকে বিক্রি করতে পারেন।
হাতের কাজের জিনিসপত্র : হাতের কাজের দক্ষতা থাকলে বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র বানিয়ে তা আপনি অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন যেমন ঝাড়ু কুশন কভার ওয়াল হ্যাংগিং পেন্ডিং ইতালি তৈরি করে অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন।
হোমমেড ফুড ডেলিভারি : আপনি ঘরে বসে থেকে হাতের কেক পাস্তা কুকিজ
বা অন্যান্য খাবার তৈরি করে লিভারের সার্ভিস দিতে পারেন এজন্য কেবল কিছু
প্রয়োজনীয় কুকিং সামগ্রী আর আপনার হাতের দক্ষতা ও ভালো মানের পণ্য দিয়ে ভালো
সার্ভিস ও সুস্বাদু করে সেল করতে পারলে আপনার ব্যবসার লাভজনক হবে।
উপরে
যেকোন ব্যবসা শুরু করার সে সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে এবং মার্কেটে রিচার্জ
করে এবং কোন দ্রব্য চাহিদা বেশি সে বিষয়ে প্রতি লক্ষ্য রেখে সেই ব্যবসা করা
আপনার কাছে লাভজনক হবে।
অল্প পুঁজিতে হস্তশিল্প কুটির শিল্প ব্যবসা শুরু
অল্প পুঁজিতে হস্তশিল্প কুটির শিল্প ব্যবসা শুরু করা বেশ লাভজনক হতে পারে। বাংলাদেশের হাতে তৈরি পণ্য গুলোর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। কুটির শিল্প ব্যবসা এমন একটি ব্যবসা যা আপনি ঘরে বসে থেকে ইনকাম করতে পারেন। নিচে কিছু কুটির শিল্পের ব্যবসা১ শুরুর কিছু আইডিয়া নিচে দেওয়া হল:- মাটির জিনিসপত্র: বিভিন্ন ধরনের মাটির পণ্য তৈরি করা যায়। মাটির পাত্র, গহনা, ঘর সাজানোর সামগ্রী, ও ছোট শোপিস তৈরি করতে পারেন। মাটি ও প্রয়োজনীয় কিছু রং বা ডিজাইন সমগ্র তৈরি করে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
- বাঁশ ও বেতের সামগ্রী : বাঁশ ও বেতের সামগ্রী দিয়ে তৈরি পণ্য যেমন টেবিল ম্যাট, ঝুড়ি, টেবিল চেয়ার, ছোট আলমারি, ফুলদানি, কুলা, মুরা, ইত্যাদি ঘর সাজানোর ক্ষেত্রে জনপ্রিয়। বাঁশ ও বেতের সামগ্রী দিয়ে সহজে সংগ্রহ করা যায় এবং অল্প পুজিতেই ব্যবসা করা যায়।
- নকশি কাঁথা : বাংলাদেশের গ্রামীণ ঐতিহ্যের অংশ হলো নকশি কাঁথা। সেলাইয়ের দক্ষতা থাকলে নকশী কাঁথা তৈরি করতে পারেন এইসব কথা ঘর সাজানো সামগ্রীর হিসাবে বিছানার চাদর খুবই জনপ্রিয়। এছাড়া হাতে সুই সুতা দিয়ে ছোট ছোট কাঁথা সেলাই করে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন।
- হাতের তৈরি গহনা : মাটি কার অথবা পুতুল দিয়ে তৈরি করা গহন গুলো বেশ জনপ্রিয় এইসব গহনা তৈরি করে অনলাইনে বা বিভিন্ন facebook গ্রুপে বিক্রয় করতে পারেন।
- চামড়ার কাজ : চামড়া দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ব্যাগ, ওয়ালেট, পাসপোর্ট কভার,ও চাবির রিং ইত্যাদি তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন চামড়ার কিছু প্রাথমিক সরঞ্জাম দিয়ে শুরু করতে পারেন।
- কাঠের পুতুল বা খেলনা জিনিসপত্র : কাঠের তৈরি পুতুল ছোট খেলনা বা হোম ডেকর বা ঘরে সাজানোর জিনিসপত্র ফুলদানি মাটির জিনিস থালা-বাসন ইত্যাদি আইটেম রং করে বাজারে বিক্রি করলে অল্প পুজিতে ব্যবসা লাভজনক হয়।
- হাতের তৈরি মোমবাতি :খুব সহজে বিভিন্ন কারোর রঙের মোমবাতি তৈরি করতে পারেন। বিভিন্ন আকার রং এবং সুগন্ধযুক্ত মোমবাতি বাজেরে খুব চাহিদা সম্পন্ন এগুলো যে কোন পার্টি বা অকেশন এর জন্য বিক্রি করা যায়।
কিছু ব্যবসা পরিচালনার টিপস
- প্রথমে ছোট আকারে করুন এবং আপনার পণ্যগুলি ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী এবং দক্ষতার ভিত্তিতে তৈরি করে বাজারে বিক্রি করুন।
- সোশ্যাল মিডিয়া ও অনলাইন মার্কেটপ্লেস কেমন facebook instagram বাড়ি কমার্স সাইডে ছবি পোস্ট করে মার্কেটে বিক্রি করুন এতে ব্যবসার লাভজনক হবে। ভালো মানের প্রোডাক্ট বানিয়ে ক্রেতদের কাছে ফিডব্যাক নেন। এতে করে ফিডব্যাক দেখে অন্য ক্রেতারা আপনার কাছে কিনতে আগ্রহী হবে।
- এই ধরনের কুটির শিল্প ব্যবসার শুরু করলে পুঁজি কম লাগে, ব্যবসায় অনেক লাভজনক হয় তাই আপনারা ঘরে বসেই আপনাদের সেই জন্য সেই লতা দক্ষতার দ্বারা পরিশ্রম করে এই ব্যবসা শুরু করলে অনেক লাভজনক হবে।
অল্প পুঁজিতে গ্রামে ব্যবসা করা
অল্প পুজিতে গ্রামে ব্যবসা শুরু করতে পারেন কিছু কার্যকর ও লাভজনক আইডিয়া দিয়ে। এই ব্যবসা গুলোর জন্য খুব বেশি উজির দরকার হয়না বরং সঠিক পরিকল্পনা ও পরিচালনা মাধ্যমে দ্রুত লাভ অর্জন করা সম্ভব। এখানে কয়েকটি সম্ভাবনা ময় ব্যবসার আইডিয়া দেওয়া হল :
- গবাদি পশু পালন : আপনার অনেকে দেখবেন গ্রামের মানুষেরা গবাদি পশু পালন করে থাকেন, বিশেষ করে নারীরা। গবাদি গরু ছাগল হাঁস মুরগি গ্রামের অঞ্চলে এগুলো পালন করে অনেক টাকা লাভবান হয়। এতে বেশি পরিমাণে জায়গা দরকার হয় না বরং অল্প টাকায় অধিক পরিমাণে লাভজনক ব্যবসা।
- কৃষি ভিত্তিক ব্যবসা : গ্রামের অঞ্চলের মানুষেরা কৃষি ক্ষেতে খামারে কাজ করে থাকে। গ্রামে জমিতে ও পরিবেশের সুবিধা নিয়ে সবজি চাষ, ফুলের চাষ বা ফলের বাগান তৈরি করতে পারেন। অল্প পুজিতে শাক সবজি চাষ হলুদ মরিচ চাষ বা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে লাভজনক ব্যবসা।
- মুদি দোকান : গ্রামের মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের জন্য ছোট্ট একটি মুদির দোকান করতে পারেন। কেননা তারা বাইরে বাজার সচরাচর কেউ যেতে চায় না। এইজন্য গ্রামের মধ্যে কোন মুদিখানার দোকান দেখলে তারা তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে পারে। প্রাথমিক পুঁজিতে কিছু মুদিপণ্য কেনা এবং ভালো মানে সেবা দিয়ে গ্রাহক তৈরি করা যেতে পারে।
- হস্তশিল্প বা পারজাতপূর্ণ : স্থানীয় মানুষ জনকে সাথে নিয়ে টারজান পূণ্য বস্তা, ঘড়ের শোপিস, থলে বা অন্যান্য হস্তশিল্প তৈরি করতে পারেন। এগুলো স্থায়ী বাজারে ছাড়াও অনলাইনে বিক্রি করেও আরো ভালো মানের ইনকাম করা সম্ভব।
- মোবাইল রিচার্জ ও বিকাশ সেবা: গ্রামে মোবাইল রিচার্জ মোবাইল ব্যাংকিং এর বিকাশ ও নগদ সেবা খুব জনপ্রিয়। অল্প পুজিতে একটি ছোট দোকানে এই সেবা শুরু করলে তার দ্রুত লাভজনক হয়ে উঠতে পারে।
- হাঁস মুরগির খামার : অধিকাংশ মানুষ হাঁস মুরগি পালন করে খুব লাভজনক ব্যবসা হিসেবে বেছে নিয়েছে। গ্রামে অল্প জায়গায়তে এইসব হাঁস মুরগি পালন করে অল্প পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করলে দ্বি-গুন লাভজনক ব্যবসা হয়।
- বায়ো গ্যাস ফ্ল্যাট বা কম্পোস্ট সার : গ্রামের গৃহস্থালির বর্জ্য থেকে হাঁস মুরগির খামার থেকে ছাগলের থেকে বায়োগ্যাস বা জৈব সার তৈরি করতে পারেন। এটি পরিবেশ বান্ধব এবং চাহিদা থাকা লাভজনক হতে পারে।
এ ধরনের ব্যবসা আপনার এলাকার চাহিদা এবং বাজার গবেষণা করে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
অল্প পুঁজিতে ফ্রিল্যান্সিং ও রিমোট কাজ
- Upwork
- Fiverr
- Freelancer
- PeopleperHour
ক্লাইন্ট বেজ তৈরির উপায়
- ফ্রিল্যান্সিং ও রিমোট কাজের সফল হতে হলে ক্লায়েন্ট বেজ তৈরি করা জরুরী শুরুতে ছোট ছোট কাজ নিয়ে ক্লাইন্টেরদের সন্তুষ্ট করুন।
- নিয়মিত প্রোডাক্ট আপডেট ও সময় মতো ডেলিভারি দিয়ে ক্লাইন্টের বিশেষ অর্জন করুন।
- ক্লান্ডের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন তাদের কাছ থেকে রিভিউ এবং রেফারেন্স পেতে চেষ্টা করুন।
- একটি পোর্টফোলি ও ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এতে আপনার কাজের উদাহরণ ও ক্লাইন্টের প্রশংসা পত্র থাকবে।
অল্প পুঁজিতে ব্লগিং ও ইউটিউবিং এর মাধ্যমে ব্যবসা করা
অল্প পুজিতে ব্লগিংও ইউটিউব এর মাধ্যমে ব্যবসা করা সম্ভব। আজকের দিনে লাভজনক ব্যবসা শুরু করা সহজ ব্লগিং ইউটিউবিং এমন একটি মাধ্যম যেখানে অল্প বিনিয়োগে ভালো আয় করা যায়।কনটেন্ট তৈরির কৌশল
নিয়মত পোস্ট করা: নিয়মত নতুন কনটেন্ট আপলোড করুন।বিষয়ের বৈচিত্র : বিভিন্ন ধরনের বিষয় নিয়ে কাজ করুন।
গুণ গতমান : উচ্চ গুণগত মানের কনটেন্ট তৈরি করুন
আয় করার উপায় : বিভিন্ন ব্লগিংও ইউটিউবিং থেকে আয় করা বিভিন্ন উপায়ে রয়েছে।
উপায় | বিবারণ |
---|---|
গুগল এডসেন্স | google এডসেন্সের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন থেকে আয় করা যায় |
অ্যাফিলেট মার্কেটিং | প্রোডাক্টের লিংক শেয়ার করে কমিশন আয় করা যায় |
স্পনসরশিপ | বিভিন্ন কোম্পানির স্পন্সরশিপ থেকে আয় করা যায় |
অল্প পুঁজিতে বিনিয়োগ ও ফান্ডিং ব্যবসা করা
অল্প পুজিতে বিনিয়োগ ফান্ডিং লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে হলে সঠিক ও ফান্ডিং
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিনিয়োগের সঠিক পদ্ধতি এবং ফান্ডিংয়ের উৎস ঠিক করা হলে
সফলতা নিশ্চিত। নিচে বিনিয়োগ ও ফান্ডিং কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
নিয়ে আলোচনা করা হলো :
স্বনির্ভরতা ও ক্ষুদ্র ঋণ
অল্প পুজিতে শুরু করতে স্বনির্ভরতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিজের সঞ্চয় থেকে বিনিয়োগ শুরু করা এটি লাভজনক ব্যবসা যদি সঞ্চয় কম হয় ক্ষুদ্রঋণ একটি কার্যকর উপায় হতে পারে।- ব্যাংক এবং ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থা থেকে লোন পাওয়া যায়
- ব্যবসার জন্য নূন্যতম কাগজপত্র প্রয়োজন হয়
- ক্ষুদ্র ঋণের সুদের হার সাধারণত কম হয়
অংশীদারিত্ব ও বিনিয়োগ
- অল্প পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করতে অংশীদারিতে একটি ভালো পন্থা। ব্যবসার ঝুঁকি কম হয়।
- অংশীদারিত্ব ও বিনিয়োগের মাধ্যমে যে করা সম্ভব মূলধন বাড়ে এবং নতুন নতুন সৃষ্টি হয়।
- অল্প পুঁজিতে ব্যবসা পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা
অল্প পুজিতে ব্যবসা শুরু করাটা খুবই উত্তেজনা পূর্ণ। তবে ব্যবসা পরিচালনা ও
ব্যবস্থাপনার সঠিকভাবে করতে পারলেই সফলতা আসবে। এই ব্লগ অংশে আমরা আলোচনা করব
ব্যবসা পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা নিয়ে।
কর্মী নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ
- কর্মী নিয়োগের পর তাদের সঠিকভাবে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মীরা তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবে ।
- কার্যকরী ব্যবস্থাপনা কৌশল
- ব্যবসায় সফলতার জন্য কার্যকরী ব্যবস্থাপনা কৌশল খুবই গুরুত্বপূর্ণ সঠিক কৌশল গ্রহণ করলে ব্যবসার দ্রুত বৃদ্ধি পাবে
- কাজের পরিকল্পনা প্রতিদিনের কাজের পরিকল্পনা তৈরি করা উচিত ব্যবসা বিশ্লেষণ বাজার ব্যবসার কৌশল নির্ধারণ করা উচিত।
- টিম ওয়ার্ক বৃত্তি কাজ করার জন্য বৈঠক করা উচিত।
উপসংহারঃ অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা
প্রযুক্তি ও সৃজনশীল থেকে কাজে লাগে অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা শুরু করা সম্ভব। সঠিক পরিকল্পনা অধিক নির্দেশনা মেনে চলুন। ছোট উদ্যোগ ও বড় সফলতা এনে দিতে পারে। সাহসী হয়ে নিজের স্বপ্নপূরণে অগ্রসর হন। অল্প উপজেলা রামজানে ব্যবসা শুরু করার উদ্যোগ তাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ। সঠিক পরিকল্পনা ওর সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করলে কম পূজিত ভালো আয় করা সম্ভব।
গ্রামীন অর্থনীতি যেমন সমৃদ্ধ হবে এমন উদ্যোগ তারাও আত্মিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠবেন। এই ধরনের ব্যবসা মাধ্যমে উদ্যোক্তারা দক্ষতা ও উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনার প্রয়োগ করতে পারেন। ফলে স্থায়ী আয়ের তৈরি হওয়ার পাশাপাশি সমাজের নতুন কর্মসংস্থান ও বৃদ্ধি পাবে।
টু ডে টিপস ব্লগে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url