চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা কি?  আমরা কেউ সে সম্পর্কে জানি না।  বীজ জাতীয় যে কোন খাবারই পুষ্টিকর । আর এসবের মধ্যে চিয়া সিড বীজ অন্যতম। স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের তালিকায় চিয়া সিড এখন বেশ জনপ্রিয়। 

চিয়া-সিড-খাওয়ার-নিয়ম-ও-উপকারিতা

চিয়া সিড হলো প্রকৃতির এক অপার শক্তি, যা ছোট্ট দানার মধ্যে বিশাল পুষ্টিকর ধারন করে। এই চিয়া সিড নিয়মিত খেলে শরীরের ভিতর, বাহিরে সজিবতা  ও সতেজ আাসে,আর এর সহজ খাবার পদ্ধতিতে নিজেকে আরও সুস্থ রাখা যায়। 

পেজ সূচিপএঃ চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা  

চিয়া সিড কি 

চিয়া সিড এক ধরনের ছোট কালো বীজ, যা স্যালভিয়া হিস্পনিকা গাছ থেকে পাওয়া যায়। এটি দক্ষিণ আমেরিকায় স্থায়ী গাছ হলেও,  বর্তমানে সারা বিশ্বে সুপার ফুড হিসেবে পরিচিত। চিয়া সিডের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে  যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণ হজম শক্তি বৃদ্ধিতে  সহায়ক এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সহায়তা করে। 

চিয়া সিড সহজেই পানির সাথে মিশে, জেলেটিনের মত আকার ধারণ করে, যা হজমের জন্য উপকারী এটি  স্মুদি সালাত বা পানীয়তে খাওয়া যায় এবং সহজেই যেকোনো খাবারে পুষ্টিগুণ বাড়িয়ে তোলে। নিয়মিত চিয়া সিড গ্রহণ করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় এবং ত্বক  ভালো থাকে এই কারণে স্বাস্থ্য সচেতন মধ্যে এটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। 

আরো পড়ুন: কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা 

চিয়া সিডের পুষ্টিগুন 

চিয়া সিড একটি প্রাকৃতিক পুষ্টি ভান্ডার। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন ফাইবার -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই উপাদান গুলো শরীরের নানা  কার্যক্রমে সহায়তা করে, যেমন ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হৃদযন্ত্র কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং ফাইবার হজমশক্তি  বাড়ায়।এছাড়াও এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে ও সাহায্য করে যা ডাইবেটিস  প্রতিরোধে সহায়ক। 

চিয়া  সিডের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানগুলো দেহের কোষ গুলোকে সুরক্ষা দেয় এবং ত্বকের বয়সের ছাপ কমায় ফলে ত্বক হয় উজ্জ্বল কোমল। ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হাড়ের গঠন  মজবুত করে এবং প্রোটিন শরীরে শক্তি বজায় রাখে। নিয়মিত চিয়া সিড  খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ফলে শরীর থাকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যকর। এই কারণে জীবনের জন্য কে অনেকেই খাদ্য তালিকায় রাখতে পছন্দ করেন। 

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা 

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে আমরা কেউ ভালোভাবে জানিনা। কিভাবে চিয়া সিড  খেলে আমাদের  শরীরে জন্য কতটা উপকারী সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। 

  • পানিতে ভিজিয়ে চিয়া সিড খাওয়া:  পানিতে  চিয়া সিড ভিজিয়ে রাখলে জেলাটিনের মত আকারের এনে খাওয়া যায় হজমের সহায়ক।
  • স্মুদি ও জুসের মিশিয়ে : স্মুদি ও জুসের মিশিয়ে বা মিল্ক শেকের সাথে চিয়া সিড  মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে যা পানির পুষ্টিগুণ বাড়ায়। 
  • সালাদ ও দইয়ের সাথে :সালাদ ও দইয়ের সাথে  মিশিয়ে   খেতে পারেন সহজে খাবারের স্বাদ ও পুষ্টি  বাড়াই।
  • রান্না ছাড়াই চিয়া সিড খাওয়া : চিয়া সিডকে রান্না ছাড়াই শুকনো অবস্থায় খাবারের উপর ছিটিয়ে খাওয়া যায়। 

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারীতা:

  • ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: চিয়া  সিডের উচ্চ ফাইবার প্রোটিন ক্ষুদা কমায়  হলে ওজন নিয়ন্ত্রণ সাহায্য করে। 
  • হ্নদযন্ত্রের  সাহায্য বজায় রাখে : ওমেগা-৩ফ্যাটি অ্যাসিড হ্নদযন্ত্রের সাহায্যে ভালো রাখে। 
  • রক্তের শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে  :এতে গ্লুকোজ  থাকায় রক্তের শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে সাহায্যকারী উপাদান থাকায় এটি ডায়াবেটিস প্রতিরোধ উপকারী। 
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় : চিয়া সিডের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের বয়সের ছাপ কমায় ও জলতা বৃদ্ধি করে। 

এইসব উপাদানগুলো আমাদের শরীরের উপকারিতা হিসেবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম উপকারিতা বিস্তারিত  জানার পর আমার মনে হয় প্রত্যেকের চিয়া সিড খাওয়ার দরকার। কারণ এটি নিয়মিত খেলে আমাদের শরীর সুস্থ ও সুন্দর জীবন উপভোগ করতে পারব। 

আরো পড়ুন:কমলা লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা 

গর্ভাবস্তায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম 

গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম জেনে আমাদের সকলকে চিয়া সিড খেতে হবে।গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়া মায়ের ও গর্ভস্থ শিশুর জন্য অত্যন্ত পুষ্টিকর। এতে থাকা ওমেগা- ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে। আর ক্যালসিয়াম মায়েরা হাড়কে শক্ত  রাখতে ও শিশুর হাড় গঠনের সহায়ক ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন ১-২টেবিল চামচ চিয়া সিড  পানিতে ভিজে ইস পানীয়ও,দই ও সালাতের  সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে। 

গর্ভাবস্থায়-চিয়া-সিড-খাওয়ার-নিয়ম

চিয়া সিডের ফাইবার হজমের সমস্যার সহায়তা করে এবং  কোষ্ঠকাঠিন্য ঝুঁকি কমায়। যা গর্ভাবস্থায় খুবই সাধারণ সমস্যা। এতে থাকা প্রোটিন মায়ের শক্তি বাড়াতে সহায়তা, করে যা দৈন্দনিন কাজগুলো সহজেই সম্পন্ন করতে সাহায্য করে। তবে যে কোন নতুন খাবার শুরু করার আগেই গর্ভাবস্থায় অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত তে তা সম্পূর্ণ নিরাপদ হয়। 

চিয়া সিড সপ্তাহে কয়দিন খাওয়া উচিত 

চিয়া সিড সপ্তাহে কয়দিন খাওয়া উচিত আমরা কেউ জানিনা। তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। চিয়া সিড এমন একটি সুপারফুড  যা সপ্তাহে ৩-৪ থেকে দিন খাওয়ার মাধ্যমে আপনি এর পোস্টগুলো উপভোগ করতে পারেন। এতে থাকা ফাইবার,ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড,এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট শক্তি যোগায় ও বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। প্রতিদিন ১/২ টেবিল চামচ চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে খেলে আপনার প্রতিদিনের খাবারে বাড়তি পুষ্টি যোগ হবে। 

চিয়া সিড ওজন নিয়ন্ত্রণের সহায়ক এবং প্রক্রিয়াকে সহজ করে। এটি রক্তে শর্করার মাএা নিয়ন্ত্রণে রাখে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় যা আপনাকে ভিতর থেকে সুন্দর। নিজেকে সুন্দর ও শরীর ফিট রাখতে চিয়া সিড আপনার জন্য হতে পারে বেস্ট খাবার  । তবে অতিরিক্ত চিয়া সিড খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে তাই নির্দিষ্ট পরিমাণ খাওয়ায় শ্রেয়। 

চিয়া সিড কি সারারাত ভিজিয়ে খাওয়া যায়?

চিয়া সিড কি সারারাত ভিজিয়ে খাওয়া যায়? চিয়া সিড কে সারারাত পানিতে ভিজিয়ে খাওয়া যায় সেই সম্পর্কে আমরা জানবো। চিয়া সিড সারারাত পানিতে ভিজিয়ে খাওয়া অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর একটি পদ্ধতি যার শরীরকে শোষণ করতে সহায়তা করে। সারারাত ভিজিয়ে রাখলে চিয়া সিডের মধ্যে থাকা ফাইবার ফুলে উঠে জেলির মতো আকার ধারণ করে, যা হজমে সহজ করে  ও পেটের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। 

পানিতে ভেজানো চিয়া সিড সকালে স্মুদি বা জুসের  এর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। চিয়া সিড  আপনার জন্য সকালের তাই হিসাবে পুষ্টিকর  খাবার হিসাবে কাজ করতে পারে। ভেজানোর চিয়া সিড শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে,এবং সারা দিনের জন্য আপনাকে সতেজ  রাখে। এতে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কালকে উজ্জ্বলতা বাড়াই মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা  উন্নত করে।  

আরো পড়ুন: জাফরান এর উপকারিতা ও অপকারিতা

চুলের যত্নে চিয়া সিডের ব্যবহার

চুলের যত্নে চিয়া সিডের ব্যবহার এক অনন্য প্রাকৃতিক উপাদান যা আপনার চুলের ভিতর থেকে মজবুত ও উজ্জ্বল করে তোলে। এতে থাকা প্রোটিন ওমেগা ৩- ফ্যাটি অ্যাসিড চুলের গঠন মজবুদ করে এবং চুলের গোড়ায় যোগায়। নিয়মিত চিয়ার সিট খেলে ও  মাথায় লাগালে চুলের গোড়া মজবুত হয় ও লম্বা হয়।চিয়া সিডের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট  উপাদান চুলের দ্রুত বৃদ্ধিতে সহায়ক এবং খুশকি দূর করতে সাহায্য করে। এতে করে আপনার চুল হবে ঘন ও সুন্দর। 

চিয়া সিড ১ গ্লাস জলে ১ চা চামচ চিয়া সিড ভিজিয়ে রাখুন। চিয়া সিট জেলে রাখার ধারণ করলে এতে ৫ চা চামচ তেল ২ চামচ আপেল ভিনেগার এবং ১ চা চামচ এলোভেরা জেল ও একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল  একত্রে মিশিয়ে নিন। এবার মিশ্রণটি একটু হালকা আছে গরম করে নিন এবার হেয়ার মাস্ক হিসাবে আপনার চুলে। ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট চুলে লাগিয়ে ধুয়ে নিন। তারপরে দেখুন আপনার চুল কত সুন্দর ঘন ওর লম্বা চুল পেতে চিয়া সিড ব্যবহার হতে পারে আপনার জন্য কার্যকরী উপাদান। 

রূপচর্চায় চিয়া সিডের ব্যবহার

রূপচর্চায় চিয়া সিডের ব্যবহার আপনার জন্য হতে পারে এক প্রাকৃতিক কার্যকরী উপাদান। যা আপনার ত্বককে গভীর থেকে পুষ্টিযোগা এবং উজ্জ্বলতা করে। চিয়া সিডে থাকা ভিটামিন ই রোদে পোড়া ত্বকের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের বয়সের ছাপ কমিয়ে ত্বক রাখে তরুণ ও লাবণ্যময় সতেজ।সূর্যের নানা রকম ক্ষতি কর রশির প্রভাবে ক্যাশ ও লালচে ভাব দেখা দেয়। এর জন্য চিয়া সিড হতে পারে আপনার প্রকৃত বন্ধু। 
রূপচর্চায়-চিয়া-সিডের-ব্যবহার


চিয়া সিডে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন থাকে যা ত্বকে কোলাজেন উৎপাদনে  সাহায্য করে। ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে চিয়া সিডের পেস্ট সরাসরি মুখে লাগানো যেতে পারে যা শুষ্ক ত্বক মশ্চারাইজার করতে সাহায্য করে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এই পেস্ট ব্যবহার করলে ত্বকের টানটান ভাব বজায় থাকে এবং মিশ্রণ হয়।

চিয়া সিডের ওমেগা -৩ ফ্যাটি  অ্যাসিড ও ফাইবার ত্বকের  প্রদাহ কমাতে সহায়ক ফলে ব্রণ দাগ কমে যায় ।এটি ত্বকের বাড়ায় যেকোনো রুক্ষ ভাব দূর করতে সাহায্য করে । নিয়মিত চিয়া সিডের মাক্স ব্যবহারে ফলে গভীর থেকে পুষ্টির সরবরাহ করে এবং ত্বককে একটি স্বাস্থ্যকর ও কোমল যা আপনাকে দেখাবে উজ্জ্বলও সতেজ। 

আরো পড়ুন: সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়

চিয়া সিডের অপকারিতা

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও  উপকারিতা সম্পর্কে আমরা জানি, কিন্তু অপকারিতা কেন কতটুক প্রয়োজন সে সম্পর্কে আমরা কেউ ভালোভাবে জানিনা। চিয়া সিড স্বাস্থ্যকর হলো অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে কিছু সমস্যা তৈরি হতে পারে যেমন এতে প্রচুর ফাইবার থাকে যা হজমের সমস্যা করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে ।

চিয়া সিড পানিতে ফুলে ওঠা যা গলা এবং যে আটকে যেতে পারে যদি পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া হয়। এছাড়া চিয়া সিডে উপস্থিত কিছু উপাদান রক্তের পাতলা বাড়াতে পারে। যার রক্ত পাতলা করার ওষুধ গ্রহণ করেন এর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। 

উপসংহারঃচিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা 

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা জেনে সঠিক পরিমাণে খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। চিয়া সিডের উপকারিতা অপরিসীম। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণ হজম শক্তি বৃদ্ধি ও চুলের উন্নতি এবং শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে থাকা  ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট শরীরকে সুস্থ ও সক্রিয় রাখি সঠিক নিয়মে এটি সেবনে তোর উন্নতি ইতিবাচক পরিবর্তন আনে। 

চিয়া সিড সঠিক ভাবে খাওয়ার জন্য ১-২ টেবিল চামচ পরিমাণ রাখা যেতে পারে, যা,পানি বা যে কোন পানীয়তে ভিজিয়ে খাওয়া ভালো।স্মুদি, সালত, মিল্ক শেক  ও বিভিন্ন এর মধ্যে খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়। যা স্বাদে ও পুষ্টিতে  ভরপুর। নিয়মিত  চিয়া সিড  খেলে আপনার শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ও ত্বকে এবং চুলে উজ্জ্বলতা বাড়াতে চিয়া সিড আপনার জন্য একটি অনন্য ও প্রাকৃতিক  কার্যকরী উপাদান।

আর্টিকেল পড়ে আপনার কেমন লেগেছে কমেন্ট করে জানাবেন। আর এই ধরনের আর্টিকেল আমাদের সাথে থাকবেন ,ধন্যবাদ, ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টু ডে টিপস ব্লগে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url